বৃহস্পতিবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২৩

ত্রিশাল পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত মেয়র রাশিদুর হাসান বিপ্লব

স্টাফ রিপোর্টারঃ
ময়মনসিংহের ত্রিশাল পৌরসভার সদ্য সাবেক মেয়র জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ গ্রহন করার জন্য পদত্যাগ করায় ভারপ্রাপ্ত মেয়রের দায়িত্ব বুঝে নিলেন প্যানেল মেয়র ১-রাশিদুল হাসান বিপ্লব। 
৩০ নভেম্বর বিকেলে সদ্য সাবেক মেয়র আলহাজ্ব এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছকে পৌরসভার পক্ষ থেকে বিদায়ী সংবোর্ধনা  দেওয়া হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন প্যানেল মেয়র -১ রাশিদুল হাসান বিপ্লব। পৌরসভার হিসার রক্ষণ কর্মকর্তা কফিল উদ্দিনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন পৌরসভার কাউন্সিলবৃন্দ প্রশাসনিক কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান, সহকারী প্রকৌশলী অতিরিক্ত দাঃ মোঃ আনিছুর রহমান খোকাসহ অন্যান্য কর্মকর্তা কর্মচারী আবেগাপ্লুত কন্ঠে বক্তব্যের মধ্যদিয়ে তাদের প্রিয় মেয়রকে সংর্বোধনা হিসেবে পৌরসভার পক্ষ থেকে ক্যাস্ট তুলে দেন। পরে সাবেক মেয়র আনিছুজ্জামান প্রধান অতিথির বক্তব্যে দীর্ঘ সাড়ে ১২ বছরের স্মৃতি তুলে ধরে সবাইকে সততার সাথে কাজ করার পরামর্শ দেন যে গত ২৮ তারিখ পদত্যাগ করার পর দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার বাধ্যবাধকতা হিসেবে প্যানেল মেয়র -১এর কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর করেছেন।

শনিবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২৩

আইজিপি ঘোষিত পুরস্কার পেলেন ত্রিশাল থানার এসআই (নিঃ) আমিনুল হক

মোমিন তালুকদার, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
ময়মনসিংহ রেঞ্জের জেলার ত্রিশাল উপজেলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষা ও আসামী গ্রেফতারে সাহসিক ভুমিকা রাখায় বাংলাদেশ পুলিশের আইজিপি ঘোষিত ভালো কাজের জন্য "বিশেষ পুরস্কার" পেলেন ত্রিশাল থানার চৌকস অফিসার এস আই (নিঃ) মোহাম্মদ আমিনুল হক।
(২২ নভেম্বর ২৩) ময়মনসিংহ জেলা পুলিশ সুপারের কনফারেন্স রুমে জেলা পুলিশ সুপার মাসুম আহমেদ ভূইয়া এই পুরস্কার তুলে দেন।

এসময় উপস্থিত ছিলেন , জেলা পুলিশ সুপার কার্যালয়ের সিনিয়র সকল কর্মকর্তা সহ সহকারী পুলিশ সুপার ত্রিশাল সার্কেল অরিত সরকার ও ত্রিশাল থানা অফিসার ইনচার্জ  মোঃ মাইন উদ্দিন।
এসআই (নিঃ) মোহাম্মদ আমিনুল হক পুলিশ বাহিনীতে যোগদানের পর তাঁর মেধা  ও   বুদ্ধিমত্তা দিয়ে অইনশূঙ্খলার কাজে একের পর এক রেকর্ড সৃষ্টি করে যাচ্ছেন যা বাংলাদেশ পুলিশের সুনাম সৃষ্টি হচ্ছে। তাঁর চোখ থেকে অপরাধীরা ফাঁকি দিতে যেমন অক্ষম তেমনি অপরাধীদের আতঙ্কের আরেক নাম পুলিশের এসআই আমিনুল হক।
এসআই মোহাম্মদ আমিনুল হক ১৯৮৯ সালে কিশোরগঞ্জ জেলার হোসেনপুর উপজেলার দাপুনিয়া গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তাঁর পিতার নাম মোঃ নূরুল ইসলাম। মাতা পিতার ৪র্থ সন্তান তিনি।  তাঁর শিক্ষা জীবন গাজীপুর ক্যান্টেনমেন্ট বোর্ড উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি ও এইচএসসি  ,গুরুদয়াল সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ থেকে বিবিএফ, এমবিএফ  পাশ করার পর  জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ পাশ করে ২০১৬ সালে বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনীতে সাব ইন্সপেক্টর হিসেবে যোগদান করেন মেধাবী মোহাম্মদ  আমিনুল হক। প্রশিক্ষণ শেষে জামালপুর প্রথম যোগদান তার। পুলিশের চাকুরীতে যোগদানের শুরু থেকেই অপরাধীদের দূর্গ ভাঙ্গার অভিযান একের পর এক সফলতা আসতে থাকে তাঁর।  মাদক, সন্ত্রাস, চুরি, ডাকাতির মত অপরাধ নির্মূল করতে এসআই আমিনুল হক ব্যাপক সফলতার স্বাক্ষর রাখেন। এরপর ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা মডেল থানায় তিনি সাহসিকতার পরিচয় দেন। ভালুকায় কর্মরত থেকে এসআই আমিনুল হক গুরুত্বপূর্ণ  মামলা গুলো তিনি দক্ষতার সাথে পর্যবেক্ষণ করেন এবং অপরাধীদের উপর চিতার মত থাবা দিয়ে গ্রেফতার করেন। এস আই আমিনুল হক ভালুকা থেকে ত্রিশাল থানায় যোগদান করেন ত্রিশালে শুরুটা ছিল একদম সাদা-সিধে সাধারণ মানুষের মত তার চাল চলন। দিন যতই যেতে থাকে এস আই মোহাম্মদ  আমিনুল হক ত্রিশালে অপরাধীদের জন্য হয়ে উঠে বিপদ সিমার লাল সংকেত অপরাধী যে ই ছিল কোন আপোষ করেননি তিনি। একের পর এক নানা অপরাধীদের গ্রেফতার করে সুনামের অর্জন গুলো নিজের করে নিয়েছেন। প্রাইভেটকারের মাধ্যমে গরু চুরি তার চোখ ফাঁকি দিতে পারে নাই চোর চক্রকে সনাক্ত করে গ্রেফতার করতে সক্ষম হন এস আই আমিনুল হক। এরপর এস আই আমিনুল হক বদলী হয়ে ঢাকার মিরপুর মডেল থানায় যোগদান করেন সেখানেও আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ব্যাপক অবদান রেখেছেন এরপর বদলী হয়ে আবারো ত্রিশাল থানায় যোগদান করেন । এস আই আমিনুল হক ত্রিশাল থানায় যোগদানের পর পরই অপরাধী চক্রের মাঝে লাল সংকেত দেখা দিয়েছে ইতি মধ্যেই বাংলাদেশ পুলিশের আই জি পি ঘোষিত সাহসিক কাজের জন্য এস আই আমিনুল হক পুরস্কারে ভুষিত হলেন।

বৃহস্পতিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৩

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা নাফিসের বাবার মৃত্যুতে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির শোক

জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা নাফিস মাহবুবের বাবার মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছে জাতীয় পার্টি কেন্দ্রীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ।

বুদবার (২২ নভেম্বর) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির মুখপাত্র কাজী মামুনুর রশীদ, যুগ্ন আহ্বায়ক দয়াল কুমার বড়ুয়া,এডভোকেট এম এ সালেহ চৌধুরী, মো: জাফর ইকবাল নিরব, পীরজাদা সৈয়দ জুবায়ের আহমেদ, মেজর শিবলী সাদিক, এডভোকেট কবির আহমদ, জামাল মিয়া সংগঠনের পক্ষে এ শোকবাণী জানান।

বিজ্ঞপ্তিতে শোকাহত পরিবারের সদস্যদের প্রতি গভীর সমবেদনা এবং মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করা হয়।

এর আগে মঙ্গলবার (২১ নভেম্বর) রাত সাড়ে দশটায় ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল থানার উজান দাসপাড়া, কাটাখালি গ্রামের উদিমান তরুন রাজনিতিবিদ নাফিস মাহবুবের পিতা মো. কছিম উদ্দিন ময়মনসিংহ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।

মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮৯ বছর।

বুদবার দুপুরে (বাদ জোহর) নামাজে জানাজা শেষে পরিবারিক কবরস্থানে মরহুমের দাফন সম্পন্ন করা হয়।

বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৩

তফসিল ঘোষণার পর ত্রিশালে মেয়র আনিছের সমর্থকদের আনন্দ মিছিল

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
আসছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন তফসিল ঘোষণা করেছেন।
এই তফসিল ঘোষণার পর বুধবার সন্ধ্যায়  ত্রিশালের জনপ্রিয় জননেতা, ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য, ময়মনসিংহ- ৭ ত্রিশাল আসনে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী ত্রিশাল পৌরসভা থেকে পরপর তিনবারের বিপুল ভোটে নির্বাচিত মেয়র আলহাজ্ব এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছের সমর্থক ও হাজার হাজার নেতাকর্মীরা আনন্দ মিছিল করেছে।  মিছিলটি ত্রিশাল পৌরসভার কার্যালয় থেকে শুরু হয়ে পৌর শহরের প্রধান প্রধান সড়ক এবং ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে আনন্দ মিছিল করে পৌরসভা কার্যালয়ের সামনে এসে শেষ করে। 

এ সময় উপজেলা কৃষকলীগ, জাতীয় শ্রমিকলীগ, মহিলা আওয়ামী লীগ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, সাবেক ছাত্রলীগ, উপজেলা যুবলীগ, মৎস্যজীবী লীগ, ত্যাগী আওয়ামী লীগের বিভিন্নস্তরের প্রবীন নেতারা সহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের হাজার হাজার নেতা কর্মী উপস্থিত ছিলেন। 
তফসিল ঘোষণার পর  মুহুর্তেই পৌরসভা এলাকায় লোকবন্যার রূপ নেয় এবং (জয়বাংলা জয়বন্ধু, শেখ হাসিনার সরকার, বার বার দরকার, ত্রিশাল আসনে বিজয় করতে, আনিছ ভাইকে দরকার) স্লোগানে মুখরিত করে তুলে পৌর এলাকা। পরে মহিলা আওয়ামীলীগ নেতা কর্মীদের অনুরোধ করে সড়িয়ে মিছিলটি এগিয়ে যায় আর আওয়াজ উঠে নেত্রী মোদের ছালাম নিন, আনিছ ভাইকে নৌকা দিন,
আনিছ ভাইকে নৌকা দিলে, জয়ের মালা দিবো তুলে।

আনন্দ মিছিলের নেতৃত্ব দেন, উপজেলা কৃষকলীগের সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক মিন্টু, জাতীয় শ্রমিকলীগ সভাপতি সোয়েল মাহমুদ সুমন, সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম সুমন, উপজেলা বঙ্গবন্ধু পরিষদ সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক গোলাম মোস্তফা,  উপজেলা ছাত্রলীগ সাবেক সভাপতি ছাব্বির আহমেদ ছানি, যুবলীগ নেতা তারিকুল হাসান আমির,  উপজেলা শ্রমিকলীগ সাংগঠনিক রইছদ্দিন আহমেদ, দপ্তর সম্পাদক আলী হোসেন সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের ত্যাগী প্রবীন আওয়ামীলীগ ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

মঙ্গলবার, ১৪ নভেম্বর, ২০২৩

উন্নয়নের নানা পরিকল্পনা নিয়ে ত্রিশালে এমপি হতে চান নাফিজ মাহবুব

ছোটোবেলা থেকে মানুষের জন্য কিছু একটা করার তীব্র তাগিদ অনুভব করতেন, সেই অনুভূতি থেকে ছাত্র রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন ছাত্র জীবনে।  রাজনীতিকে কখনোই তিনি নেশা বা পেশা হিসেবে নেননি, রাজনীতি হচ্ছে তার সাধনা যার মাধ্যমে তিনি জাতি ও রাষ্ট্রের  উন্নয়নের জন্য নিজেকে নিয়োজিত করেছেন। ব্যক্তি স্বার্থ প্রমাণের জন্য করা রাজনীতি সবসময়ই বিপদজনক, সামাজিক স্বার্থই রাজনীতির লক্ষ্য হওয়া উচিত বলে মনে করেন এই জননেতা। যেহেতু দুর্নীতির আধিক্যই ভালো রাজনীতির জন্ম না দেওয়ার প্রধান কারণ তাই দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গঠন, দারিদ্র্য বিমোচন, স্বশিক্ষিত একটা প্রজন্ম গড়ে তুলতে কাজ করার সর্বাত্বক চেষ্টাই নাফিজ মাহবুবের লক্ষ্য। 


নাফিজ মাহবুবের জন্ম ২৬ শে অক্টোবর,  ১৯৭৭ সালে। ময়মনসিংহ ত্রিশালের উজান দাসপাড়া গ্রামের সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম। পিতা মোঃ কছিম উদ্দিন পেশায় শিক্ষক ছিলেন, মানুষ গড়ার কারিগর শিক্ষক পিতা মো: কছিম উদ্দিনের হাত ধরেই রাজনীতির হাতেখড়ি।

বাবা মোঃ কছিম উদ্দিন ব্যক্তিগত জীবনে রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত  ছিলেন এবং ত্রিশাল থানা আওয়ামী লীগ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে থেকে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা করেছেন।  বর্তমানে বয়সের (৮২বছর) কারণে মাঠে সক্রিয় না থাকলেও  ওয়ার্ড আওয়ামীলীগের সহসভাপতি পদে পদায়িত আছেন। মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর গুলির  সামনে থেকে জীবন ফিরে পাওয়া মোঃ কছিম উদ্দিন মুক্তিযোদ্ধা সনদ গ্রহন করেননি কারণ হিসেবে সবসময় বলেছেন - সার্টিফিকেটের জন্য যুদ্ধ করিনি, যুদ্ধ করেছি দেশের প্রতি  ভালোবাসা থেকে। নাফিজ মাহবুবের মামা বীর মুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম আকন্দের সাথে কন্ঠে কন্ঠ মিলিয়ে এবং সাহসিকতার সাথে মহান মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়েছেন মোঃ কছিম উদ্দিন মাস্টার। 

নাফিজ মাহবুব শৈশব কৈশোরে  বেড়ে উঠেছেন ঘুড়ি উড়িয়ে, মাছ ধরে, গ্রামের মাঠে ফুটবল খেলে।  মাটি ও মানুষের সাথে তার নাড়ির সম্পর্কটা খুব ছোটবেলা থেকেই। 
ছাত্র জীবনে তুখোড় মেধাবী নাফিজ মাহবুব সম্পৃক্ত ছিলেন বিতর্ক, উপস্থিত বক্তৃতা,  আবৃত্তি, ফুটবল খেলা এবং স্হানীয় সামাজিক কাজে।

কাটাখালী ওমর আলী উচ্চ বিদ্যালয় এর বিজ্ঞান বিভাগ থেকে  ১৯৯২ সালে এসএসসিতে    ১ম বিভাগে উর্ত্তীণ হয়ে হাফেজ জিয়াউর রহমান ডিগ্রী কলেজ এর বিজ্ঞান বিভাগ থেকে এইচএসসি পরীক্ষায় প্রথম বিভাগ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছিল। তুখোড় মেধাবী সাবেক এই ছাত্রনেতা নূর মজিদ আর্য়ুবেদিক কলেজ থেকে  ডি এ এম এস (আয়ু) সম্পন্ন করেছে। পড়াশোনা শেষে ব্যবসার পাশাপাশি রাজনৈতিক মাঠে সবসময় সক্রিয় ভূমিকা পালন করে আসছেন এই জননেতা। মূলত ছাত্র রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকা অবস্থা থেকে স্বপ্ন দেখতেন একদিন মহান জাতীয় সংসদে ত্রিশালবাসীর হয়ে  প্রতিনিধিত্ব করবেন। মেধা, সততা, নিষ্ঠা, কর্মশক্তি ও সুন্দর বচন ভঙ্গির মাধ্যমে ত্রিশালবাসীর তরুণ প্রজন্মকে সাথে নিয়ে প্রকৃত অর্থে জনকল্যাণমুখী রাজনীতির প্রয়াস উপস্থাপিত করে জননেতা হিসেবে ত্রিশালবাসীর মনে জায়গা করে নিয়েছে।  পাশাপাশি নবজাগরণ কালচারাল পরিষদ- সহ সভাপতি ,  উত্তরা মিডিয়া ক্লাব- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক,  ঢাকা,  ভাওয়াল ওয়েলফেয়ার সোসাইটি- মহাসচিব , শিকড় বাংলাদেশ,বাংলাদেশ ফ্রেন্ডস এসোসিয়েশন-  প্রেসিডিয়াম মেম্বার  , বাংলাদেশ আর্য়ুবেদিক মেডিকেল এসোসিয়েশন- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক , বাংলাদেশ ভারত সাংস্কৃতিক মৈত্রী- মুখপাত্র ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ,  ময়মনসিংহ বিভাগ যুব সমিতি-আজীবন সদস্য , বৃহত্তর ময়মনসিংহ সমিতি-সদস্য,অটিজম সাপোর্ট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ- সদস্য সহ এমন অনেকগুলো সামাজিক সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত।
তার এই পথচলায় অন্যতম অনুপ্রেরণার উৎস হচ্ছেন তার মা মিসেস মাজেদা বেগম এবং  সহযোদ্ধা হিসেবে সবসময় সাহস  ও অনুপ্রেরণা হিসেবে পাশে থেকেছেন সহধর্মিণী  সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী সোহানা শারমিন।
দীর্ঘ বর্ণাঢ্য  রাজনৈতিক জীবনে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলেন এই জননেতা। জাতীয় পার্টির বিভিন্ন  শীর্ষপদে থেকে দায়িত্ব পালন করে আসছেন দীর্ঘদিন ধরে।  ১২তম জাতীয়  সংসদ নির্বাচন কে সামনে রেখে জাতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত জাপার সবুজ সংকেত তালিকায় নাফিজ মাহবুবের নাম উল্লেখ করা হয়েছে।  কেন্দ্রের আস্থাভাজন এই জননেতাকে জনপ্রতিনিধি হিসেবে বরণ করতে বিশেষ ভাবে উৎসুক দৃষ্টিতে ত্রিশালবাসী। রাজপথের লড়াকু সৈনিক, সৎ, সহজ-সরল এবং জনদরদী এই জননেতাকে ত্রিশালবাসী তাদের প্রতিনিধি হিসেবে সংসদে প্রতিনিধিত্ব করবেন বলে আশা প্রকাশ করেছে।
নাফিজ মাহবুব  আগামী সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ ৭ ত্রিশাল  আসনে জাতীয় পার্টির ( রওশন এরশাদপন্থী) মনোনীত লাঙ্গল প্রতীকে নির্বাচন করবেন বলে জানান।

তিনি বলেন, আমি ময়মনসিংহ ৭ ত্রিশাল আসনের জনগণের পাশে আছি এবং সব সময় থাকবো। এমপি নির্বাচিত হলে এই এলাকার উন্নয়নে প্রাণপণে কাজ করে যাবো। মাদক নির্মূল করবো। এলাকার রাস্তাঘাটের উন্নয়ন করব। জলাবদ্ধতা নিরসনে কাজ করব।বেকারত্ব দূরীকরণে সদর প্রসারী পরিকল্পনা গ্রহণ করব। 

নাফিজ মাহবুব  বলেন, আমি কেন্দ্রীয় রাজনীতির কারণে আমাকে ঢাকায় থাকতে হয়। তথাপিও এলাকার জনগণের চাহিদা, সুখ-দুঃখ বুঝি। তাই মব পরে রয় জন্মস্থানে সেহেতু  এলাকার উন্নয়নে কাজ করতে আমার সারাজীবনের ভাবনা।

ময়মনসিংহ ৭ ত্রিশাল আসন ঘিরে নাফিজ মাহবুব এর পরিকল্পনা :

(১) সাধারণ মানুষের নিত্যদিনের সমস্যা সমাধানে প্রতিমাসে ২টি বা ১টি করে “জনতার মুখোমুখি” বা “গণমানুষের জন্য” শীর্ষক ওয়ার্ডভিত্তিক সাধারণ মানুষ ও স্থানীয় প্রতিনিধিদের নিয়ে মতবিনিময় সভার আয়োজন করা।

(২)কৃষি ও মৎস খামারিদের অগ্রাধীকার ভিত্তিতে যেসব এলাকায় অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয় এসব এলাকায় অগ্রাধিকারভিত্তিতে প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে সুগভীর ড্রেনেজ ব‍্যবস্থা তৈরি করা।

(৩) ব‍্যবহার অনুপোযোগী স্থানীয় সড়কগুলো অগ্রাধীকার ভিত্তিতে দ্রুত সংস্কারের ব‍্যবস্থা করা।

(৪) বর্ষা মৌসুমে ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাব কমাতে পৌরসভা ও সিটি করপোরেশনের সাথে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করা।

(৫) ক্রমবর্ধমান অপরিকল্পিত নগরায়ণ ঠেকাতে বিশেষজ্ঞ কমিটি, উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ ও রাজউকের সাথে সমন্বিত প্রচেষ্টা শুরু করা।

(৬) যে কোন মূল্যে চাঁদাবাজি বন্ধ করতে উদ্বোগ গ্রহন করা ও কঠোর হস্তে বাস্তবায়ন করা।

(৭) উন্নয়ন কাজে যথাযথ সমন্বয়ের মাধ্যমে জনভোগান্তি কমাতে সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোর সাথে সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে সুষ্ঠু তদারকির ব‍্যবস্থা করা।

(৮) মাদকের ভয়াবহতা থেকে তরুণদের ফিরিয়ে আনতে সংশ্লিষ্ট এলাকার থানা ও দপ্তর গুলোর সাথে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা।লেখা পড়ার পাশাপাশি খেলাধুলা, শরীরচর্চা ইত্যাদি গ্রহন করা। 

সাথে সাথে সচেতনতামূলোক কার্যক্রম শুরু করা। ধীরে ধীরে খেলার মাঠের সংখ্যা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া।

(৯) হাইওয়ে পয়েন্ট বা ভিভিন্ন হাট বাজার সংলগ্ন যানজট লেগে থাকা অপ্রশস্ত সড়কগুলো প্রয়োজনীয়তার ভিত্তিতে প্রশস্তকরণের উদ্যোগ গ্রহণ করা।

(১০) কিশোর অপরাধ অপতৎপরতা রোধে সামাজিক নেতৃত্বের মাধ্যমে এলাকাভিত্তিক সেচ্ছাসেবক টিম গঠন করে তরুণদের সামাজিক কাজে অংশগ্রহণ বৃদ্ধি করা।

(১১) ভবিষ্যতে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত তীব্র তাপদহহ্রাসকরণে সিটি করপোরেশনের সাথে বৃক্ষরোপণের জন্য প্রয়োজনীয় এলাকা চিহ্নিত করে সেচ্ছাসেবক টিমের মাধ্যমে বৃক্ষরোপণ এবং সংরক্ষণের ব‍্যবস্থা করা।

(১২) ময়মনসিংহ ৭ ত্রিশাল আসনে বসবাসরত ছিন্নমূল ও বাস্তুহারা মানুষদের পূনর্বাসনের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ গ্রহণ করা।

নাফিজ মাহবুব 
সদস্যঃ জাতীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি ও চট্টগ্রাম সাংগঠনিক সমন্বয় কমিটি , জাতীয় পার্টি। 

সংসদ সদস্য পদপ্রার্থী ১৫২ ময়মনসিংহ ৭ ত্রিশাল আসন।
রাজনীতিতে একজন নেতাকে তার যোগ্যতার ভিত্তিতে মূল্যায়ন করা উচিত,  রাজনীতি জন্মের পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত আমাদের জীবনকে প্রভাবিত করে,  তাই যে ব্যক্তি শিক্ষিত,  চরিত্রবান এবং যে ব্যক্তি সমাজের জন্য ভালো কাজ করবে বলে মনে করে ত্রিশালবাসী সেই নেতার হওয়ার যোগ্য, এই বিবেচনায় নাফিজ মাহবুব ত্রিশালবাসীর আর্শীবাদপুষ্ট।

সর্বোপরি নাফিজ মাহবুবের পথচলা সুগম হবে সেই শুভ প্রার্থনা।

রবিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৩

ত্রিশালে আওয়ামী লীগের সুনিশ্চিত বিজয় এনে দেওয়ার মত প্রার্থী মেয়র আনিছ

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন যতই ধেয়ে আসছে ততই সারাদেশের সকল আসন গুলোতে এমপি হওয়ার দৌঁড়ে প্রার্থীদের মাঝে রয়েছে বিভিন্ন তৎপরতা কেউ গণসংযোগ করছেন, কেউ দলের হাই ফোরামের সাথে যোগাযোগ করছেন আবার কেউ নিজের অবস্থান সাধারণ জনগনের সাথে তুলে ধরছেন। আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সুষ্ঠু নির্বাচনের মধ্যদিয়ে জয়ের দ্ধারা অব্যহত রাখতে চায়। ঐদিকে বিএনপি নির্বাচন মূখী না থাকলেও নির্বাচনে যে আসবেনা এটাও সুনিশ্চত নয়। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আন্তর্জাতিক ভাবে গ্রহন যোগ্য করতে আওয়ামী লীগ অংশগ্রহমূলক একটি নির্বাচন উপহার দেওয়ার নীতি নিয়ে এগোচ্ছে এই নির্বাচনে প্রতিটা আসনে এলাকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ব্যক্তিদেরকে মনোনয়ন দেওয়ার চিন্তা ভাবনা করছেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, যাতে বিএনপি নির্বাচনে আসলেও ভোটের মাধ্যমে আওয়ামী লীগের আসন বিজয় নিশ্চিত হয়।  আসছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সারা বাংলাদেশে জনপ্রিয় নেতাদের মাঠে কাজ করতে নির্দেশ দিয়েছে দলটি। এখানে জনপ্রিয়তার র্শীষে যারা থাকবেন বিভিন্ন জড়িপের মাধ্যমে এগিয়ে থাকলে তাকে মনোনয়ন দিবেন বলে একাধিক  সূত্র জানিয়েছেন। বাংলাদেশের প্রতিটি অঞ্চল এর যখন জনপ্রিয় নেতারা মনোনয়ন পেতে মাঠে কাজ করছেন এ সময় ময়মনসিংহ বিভাগ নির্বাচনী হাওয়া থেকে  পিছিয়ে নেই।  বর্তমান যারা এমপি রয়েেেছন তাদের পাশাপাশি দলের জনপ্রিয় নেতারাও মনোনয়ন পেতে গণসংযোগ করছেন ময়মনসিংহ জেলার ক’টি আসনের এক সমীক্ষা জড়িপ করে দেখা যায় বর্তমান এমপিদের পাশাপাশি দলের জনপ্রিয় কিছু নেতা রয়েছেন তারাও এমপি হওয়ার মত জনপ্রিয়তা তৈরী করে ফেলেছেন যেমন ১৫২ ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল আসনে ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ত্রিশাল পৌরসভার তিনবারে সফল মেয়র আলহাজ্ব এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ বর্তমান এতটুকু জনপ্রিয় যে কোন দল বা প্রভাবশালী প্রতিপক্ষের বিরোদ্ধে নির্বাচন করলে ব্যাপক ব্যবধানে বিজয় সু-নিশ্চিত করে এমপি হবেন। এই মেয়র আনিছের দীর্ঘদিন দলে কাজ করায় এবং একাধারে তিনবার মেয়র নির্বাচিত হওয়ায় তার রয়েছে বিশাল ভোট ব্যাংক। ত্রিশালে তিনি ছাত্রলীগ নেতা ছিলেন, যুবলীগ নেতা ছিলেন, উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা ছিলেন, বর্তমান ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগের প্রভাব শালী নেতাদের একজন। তার পরিবার ১৯৬৬ সাল থেকে ত্রিশাল আওয়ামীলীগের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। তাঁর পিতা বীরমুক্তিযোদ্ধা মরহুম আবুল হোসেন চেয়ারম্যান তিনি ছিলেন ত্রিশাল আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক তার চাচা আবুল কালাম ওরফে গুরু কালাম থানা আওয়ামীলীগের আহবায়ক ছিলেন তিনি একাধিকবার নির্বাচনী পচিালনা কমিটির আহবায়ক ,মেয়র আনিছের তাঁর ছোট বোন জাহিদা এয়াসমিন  ত্রিশাল উপজেলা মহিলা আওয়ামীলীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন দীর্ঘদিন ধরে। সর্বপরি ত্রিশালের মেয়র পরিবারের সকলেই আওয়ামীলীগের সাথে জড়িত এবং নেতৃত্ব দিয়েছেন তাই ত্রিশালের মানুষ আওয়ামীলীগের বাতিঘর বলতে মেয়র পরিবারকেই চিনে। ত্রিশালের আওয়ামীলীগ এবং সাধারণ মানুষের এই পরিবারের প্রতি ব্যাপক আস্থা রয়েছে। ত্রিশালের ১২ টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় সরেজমিনে যাচাই করে দেখা যায় মেয়র আনিছ আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন পেলে বিজয়  সুনিশ্চিত।

বিএনপি-জামায়াতের হরতালের প্রতিবাদে ত্রিশালে হাবিবুর রহমান খান এর শোডাউন ও প্রতিবাদ সমাবেশ

স্টাফ রিপোর্টার: বিএনপি-জামাতের ডাকা হরতাল ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সদস্য, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডিজিএম হাবিবুর রহমান খানের নেতৃত্বে পাঁচশতাধিক মোটরসাইকেল নিয়ে শোডাউন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। উপজেলার বালিপাড়া ইউনিয়নের নিজ ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান মেসার্স খান ফিলিং স্টেশন চত্বর থেকে শুরু হয়ে মোটরসাইকেল শোডাউনটি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্ট ও পৌর সভার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় মেসার্স খান ফিলিং স্টেশন চত্বরে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে এক প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন হাবিবুর রহমান খান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। প্রতিবাদে সমাবেশে বক্তারা বলেন, বিএনপি-জামাতের রাজনীতি থেকে সাধারণ মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। বিদেশি প্রভুদের কাছে ধন্না দিয়ে কোন ফল না পেয়ে হরতালের মতো সহিংস আন্দোলন তাঁরা বেছে নিয়েছেন। আমরা বিএনপি-জামাতের সকল নৈরাজ্য প্রতিরোধে সবসময় রাজপথে অবস্থান করবো। আগামী সংসদ নির্বাচনে ত্রিশালের স্থানীয় জনমতের ভিত্তিতে প্রার্থী দেওয়ার জন্য প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি অনুরোধ জানান।

বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৩

বিএনপি-জামাতের হরতালের প্রতিবাদে ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে শোডাউন ও সমাবেশ

মোমিন তালুকদার, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
বিএনপি-জামাতের ডাকা হরতাল ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী  উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন এর নেতৃত্বে মোটরসাইকেল শোডাউন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌর শহরের ইকবাল টাওয়ার থেকে শুরু হয়ে মোটরসাইকেল শোডাউন টি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্ট প্রদক্ষিণ করে ইকবাল টাওয়ারের  সামনে এসে শেষ হয়ে সেখানে এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

মোটরসাইকেল শোডাউন ও প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ও বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।

প্রতিবাদে সমাবেশে বক্তারা বলেন, বিএনপি-জামাতের রাজনীতি থেকে সাধারণ মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। বিদেশি প্রভুদের কাছে ধন্না দিয়ে কোন ফল না পেয়ে হরতালের মতো সহিংস আন্দোলন তাঁরা বেছে নিয়েছেন। আমরা  বিএনপি-জামাতের সকল নৈরাজ্য প্রতিরোধে সবসময় রাজপথে অবস্থান করবো।

বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৩

অবরোধের প্রতিবাদে ত্রিশালে মেয়র আনিছ সমর্থকের বিশাল শোডাউন


নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
বিএনপির জামাতের অবরোধ ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ময়মনসিংহের ত্রিশালে বিশাল এক মোটরসাইকেল বহর নিয়ে জেলায় শ্রেষ্ট শোডাউন মিছিল করেছে ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ময়মনসিংহ অঞ্চলের জনপ্রিয় নেতা জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য ত্রিশাল পৌরসভার  সুযোগ্য মেয়র আলহাজ্ব এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছের রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সমর্থকেরা।
সোমবার বিকেলে মেয়র আনিছের নির্দেশে ত্রিশাল উপজেলা কৃষকলীগ, জাতীয় শ্রমিকলীগ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, সাবেক ছাত্রলীগ ও সাবেক যুবলীগের
হাজার হাজার নেতা কর্মীরা প্রায় দুই হাজারের অধিক মোটরসাইকেল নিয়ে ঢাকা- ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশালের বগার বাজার হইতে কাজির শিমলা পর্যন্ত অবরোধের বিরুদ্ধে মিছিল ও মহড়া দেয়। সড়কের দু-পাশে হাজার হাজার জনতা মিছিলটি হাত তালি দিয়ে সমর্থন করেন। ত্রিশালের ইতিহাসে এই মিছিলটি সবচেয়ে বৃহৎ মোটরসাইকেল মিছিল ছিল। এতে নেতৃত্ব দেন উপজেলা কৃষকলীগের  সিনিয়র সহ-সভাপতি ফেরদৌস মোর্শেদ সোহান, সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক মিন্টু, উপজেলা জাতীয় শ্রমিকলীগ সভাপতি সোয়েল মাহমুদ সুমন, সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম সুমন,  বঙ্গবন্ধু পরিষদের উপজেলা শাখার সভাপতি শহিদুল ইসলাম স্বপন, সাধারণ সম্পাদক আধ্যাপক গোলাম মোস্তফা, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ছাব্বির আহমেদ সানি, যুবলীগ নেতা তারিকুল হাসান আমির সহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ অন্যান্য অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এই মিছিলে জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধুর স্লোগানের ফাঁকে ফাঁকে আনিছ ভাইকে এমপি হিসেবে দেখতে চাই ধ্বনিতে মহাসড়ক ছিল আনিছ সমর্থকের এক মহা উৎসব ও মুখরিত।  ত্যাগী নেতা কর্মীদের মুজিব চেতনার জাগরণ ফুটে উঠে। মেয়র আনিছের অবরোধ বিরোধী এই মিছিলটি বৃহত্তর ময়মনসিংহে সেরা মিছিল হিসেবে প্রমান করেছে মেয়র আনিছুজ্জামান শীর্ষ জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তি। এই মিছিলের মধ্যদিয়ে প্রমানিত হয় ত্রিশালে বিপুল ভোটে এমপি হওয়ার মত জনপ্রিয় প্রার্থী মেয়র আলহাজ্ব এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ।

শুক্রবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৩

ময়মনসিংহ- ৮ আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী সাফির উদ্দিন আহমেদ



স্টাফ রিপোর্টারঃ
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার জনগনের কাছে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরতে প্রতিনিয়ত উঠান বৈঠক, কর্মীসমাবেশ ও মোটারসাইকেল শোভাযাত্রসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে নেতাকর্মীদের উজ্জীবীত করে চলেছেন ময়মনসিংহ (ঈশরগঞ্জ)- ৮ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী  সাফির উদ্দিন আহমেদ। 

উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট ঈশ্বরগঞ্জ গড়তে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মরহুম হাসিম উদ্দিন চেয়ারম্যানের সুযোগ্য পুত্র,,ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক সাফির উদ্দিন আহমেদ কে আগামী দ্বাদশ জাতীয়   সংসদ নির্বাচনে ১৫৩ ময়মনসিংহ ৮ ঈশ্বরগঞ্জ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী।

প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে নৌকা মার্কায় ভোট প্রদানের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন সাফির উদ্দিন আহমেদ। তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরাও তাকে নিয়ে আশা করছেন আগামী দ্বাদশ নির্বাচনের মনোনয়ন পেয়ে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলায় সাধারণ মানুষের পাশে দ্বারাতে চান সাফির উদ্দিন আহমেদ  । কর্মী সমর্থকদের কাছে সাফির উদ্দিন আহমেদ একজন ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা হিসেবে পরিচিত।

স্কুল জীবন থেকে সাফির উদ্দিন আহমেদ  তখন বঙ্গবন্ধুর প্রতি অকৃত্তিম ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন।

সাফির উদ্দিন আহমেদ এর পরিবার আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা কাল থেকে আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় দলীয় সাধারণ সম্পাদক এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকের দায়িত্ব পালন করার জন্য পাক হানাদার বাহিনী আমাদের বাড়ি ঘর পুড়িয়ে দেয়।আমার পিতা ১৯৭৫ সালে ১৮ আগষ্ট গ্রেফতার হয়ে রাজনৈতিক কারাভোগ করেন।১৯৭৮ সালে পুনরায় কারাভোগ করেন।

করোনা মহামারি কালীন সময়ে ঈশ্বরগঞ্জ সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন । মাক্স বিতরণ করেছেন বিভিন্ন সময়ে মসজিদ মাদ্রাসায় অনুদান প্রদান করে থাকেন অসহায় গরীব দরিদ্র মানুষের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করেন। শীতকালীন সময়ে সাধারণ মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছেন গেল ১৫ বছর যাবত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোঁয়া সাধারণ মানুষের মাঝে পৌঁছিয়ে দিয়েছেন।ব্যক্তিগত জীবনে ইসলামী অনুশাসনে বিশ্বাসী এ নেতা গোটা  ঈশ্বরগঞ্জ গর্ব।সাফির উদ্দিন আহমেদ জনসেবায় নিজেকে সব সময় জড়িয়ে থাকতে পছন্দ করেন। তার ব্যক্তিগত অফিস ও বাসভবনে গিয়েও এমন চিত্র দেখা যায়। বর্তমান জাতীয় পার্টির স্থানীয় এমপি থাকা সত্বেও লোকজন বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা নিতে আসেন তার নিকট। সদালাপি ও ধৈর্য্য ধরে কথা শোনার কারণে মানুষেরও আগ্রহে থাকছেন সবসময়।

বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের মর্যদা অর্জন করেছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার ১৫ বছরের উন্নয়ন কর্মকান্ড জনগনের মাঝে তুলে ধরছেন তিনি। সেই সঙ্গে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত-সমৃদ্ধ, সুন্দর এবং বাসযোগ্য বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করতে তরুণ যুবকদের কাজে লাগাতে চান তিনি। গড়তে চান স্মার্ট ঈশ্বরগঞ্জ । বিএনপি জোট সরকারের সময় দলের দু:সময়ে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের হয়ে কাজ  করেছেন তিনি। হামলা মামলার শিকার হয়েছেন।
 বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত হিসেবে তাকেই নেত্রী মনোনীত করবেন বলে আশাবাদী তিনি ও তার সমর্থকরা। তাকে দলের মনোনয়ন দিলে দলের ত্যাগী ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে দলমত নির্বিশেষে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তাকে বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করবেন বলেন দাবি করেছেন তিনি।

ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ, ছাত্রলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগসহ আওয়ামী অঙ্গ-সংগঠনের সমর্থকরা আছেন তার সঙ্গে। তার অনুসারীরা মনে করছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তিনি নৌকার প্রতিক নিয়ে আসতে পারবেন। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, অপরাপর প্রার্থীর থেকে এবার সাফির উদ্দিন আহমেদ  কোনও বিকল্প নেই।

বুধবার, ১ নভেম্বর, ২০২৩

ময়মনসিংহ -১০ আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু





স্টাফ রিপোর্টারঃ
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গফরগাঁও উপজেলার জনগনের কাছে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরতে প্রতিনিয়ত উঠান বৈঠক, কর্মীসমাবেশ ও মোটারসাইকেল শোভাযাত্রসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে নেতাকর্মীদের উজ্জীবীত করে চলেছেন ময়মনসিংহ (গফরগাঁও)- ১০ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী  ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু।

উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট গফরগাঁও   গড়তে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ (গফরগাঁও)- ১০ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন চান তিনি। 

প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে নৌকা মার্কায় ভোট প্রদানের জন্য অনুরোধ করছের তিনি। তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরাও তাকে নিয়ে আশা করছেন। কর্মী সমর্থকদের কাছে ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু একজন ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা হিসেবে পরিচিত।

স্কুল জীবন থেকে ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু বঙ্গবন্ধুর প্রতি অকৃত্তিম ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন।
করোনা মহামারি কালীন সময়ে গফরগাঁও সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন । মাক্স বিতরণ করেছেন বিভিন্ন সময়ে মসজিদ মাদ্রাসায় অনুদান প্রদান করে থাকেন অসহায় গরীব দরিদ্র মানুষের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করেন। শীতকালীন সময়ে সাধারণ মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছেন ।গেল ১৫ বছর যাবত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোঁয়া সাধারণ মানুষের মাঝে পৌঁছিয়ে দিয়েছেন।ব্যক্তিগত জীবনে ইসলামী অনুশাসনে বিশ্বাসী এ নেতা গোটা  গফরগাঁওয়ের গর্ব। তার পিতা মৃত আব্দুর রশিদ  ও পরিবারের সকলেই বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ১৯৭৫ সাথে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার প্রতিবাদ জানায়।  ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু উপদেষ্টা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ময়মনসিংহ জেলা শাখা, সদস্য, কৃষি ও সমবায় উপ কমিটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, সভাপতি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ বাংলাদেশ আওয়ামী নবীন লীগের দায়িত্ব পালন করছেন।
আওয়ামীলীগ  পরিবারের সন্তান হওয়ার কারণে দলের চরম দূর্দিনের সময় তিনি ও তার পরিবারের লোকজন বিভিন্ন সময় জুলুম ও নির্যাতনের  শিকার হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির প্রতি প্রচণ্ড আত্ববিশ্বিাসী । ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু। জনসেবায় নিজেকে সব সময় জড়িয়ে থাকতে পছন্দ করেন। তার ব্যক্তিগত অফিস ও বাসভবনে গিয়েও এমন চিত্র দেখা যায়। বর্তমান স্থানীয় এমপি থাকা সত্বেও লোকজন বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা নিতে আসেন তার নিকট। সদালাপি ও ধৈর্য্য ধরে কথা শোনার কারণে মানুষেরও আগ্রহে থাকছেন সবসময়।

ময়মনসিংহ আওয়ামীলীগে জেলা শাখার উপদেষ্টা সদস্য  ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু বলেন, বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের মর্যদা অর্জন করেছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার ১৫ বছরের উন্নয়ন কর্মকান্ড জনগনের মাঝে তুলে ধরছেন তিনি। সেই সঙ্গে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত-সমৃদ্ধ, সুন্দর এবং বাসযোগ্য বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করতে তরুণ যুবকদের কাজে লাগাতে চান তিনি। গড়তে চান স্মার্ট গফরগাঁও । বিএনপি জোট সরকারের সময় দলের দু:সময়ে গফরগাঁও উপজেলা আওয়ামীলীগের হয়ে কাজ  করেছেন তিনি। হামলা মামলার শিকার হয়েছেন। ও পরিবারের লোকজন বিভিন্ন সময় বিএনপির মিথ্যা মামলা জেল কেটেছেন।
 বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত হিসেবে তাকেই নেত্রী মনোনীত করবেন বলে আশাবাদী তিনি ও তার সমর্থকরা। তাকে দলের মনোনয়ন দিলে দলের ত্যাগী ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে দলমত নির্বিশেষে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তাকে বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করবেন বলেন দাবি করেছেন তিনি।

গফরগাঁও উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ, ছাত্রলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগসহ আওয়ামী অঙ্গ-সংগঠনের সমর্থকরা আছেন তার সঙ্গে। তার অনুসারীরা মনে করছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তিনি নৌকার প্রতিক নিয়ে আসতে পারবেন। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, অপরাপর প্রার্থীর থেকে এবার   ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু কোন বিকল্প নেই।

ত্রিশালে তামাক নিয়ন্ত্রণে নাটাবের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

মোমিন তালুকদার, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জাতীয় যক্ষা নিরোধ সমিতি (নাটাব) কর্তৃক আয়োজিত যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচীতে তামাক বর্জন কর্মসূচি ...