রবিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৩
বিএনপি-জামায়াতের হরতালের প্রতিবাদে ত্রিশালে হাবিবুর রহমান খান এর শোডাউন ও প্রতিবাদ সমাবেশ
স্টাফ রিপোর্টার:
বিএনপি-জামাতের ডাকা হরতাল ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী জেলা আওয়ামী লীগের উপদেষ্ঠা মন্ডলীর সদস্য, উপজেলা আওয়ামীলীগের সহ-সভাপতি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক ডিজিএম হাবিবুর রহমান খানের নেতৃত্বে পাঁচশতাধিক মোটরসাইকেল নিয়ে শোডাউন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
উপজেলার বালিপাড়া ইউনিয়নের নিজ ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান মেসার্স খান ফিলিং স্টেশন চত্বর থেকে শুরু হয়ে মোটরসাইকেল শোডাউনটি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্ট ও পৌর সভার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় মেসার্স খান ফিলিং স্টেশন চত্বরে এসে শেষ হয়। পরে সেখানে এক প্রতিবাদ সমাবেশে বক্তব্য রাখেন হাবিবুর রহমান খান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। প্রতিবাদে সমাবেশে বক্তারা বলেন, বিএনপি-জামাতের রাজনীতি থেকে সাধারণ মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। বিদেশি প্রভুদের কাছে ধন্না দিয়ে কোন ফল না পেয়ে হরতালের মতো সহিংস আন্দোলন তাঁরা বেছে নিয়েছেন। আমরা বিএনপি-জামাতের সকল নৈরাজ্য প্রতিরোধে সবসময় রাজপথে অবস্থান করবো। আগামী সংসদ নির্বাচনে ত্রিশালের স্থানীয় জনমতের ভিত্তিতে প্রার্থী দেওয়ার জন্য প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি অনুরোধ জানান।
বৃহস্পতিবার, ৯ নভেম্বর, ২০২৩
বিএনপি-জামাতের হরতালের প্রতিবাদে ইকবাল হোসেনের নেতৃত্বে শোডাউন ও সমাবেশ
বিএনপি-জামাতের ডাকা হরতাল ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন এর নেতৃত্বে মোটরসাইকেল শোডাউন ও প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌর শহরের ইকবাল টাওয়ার থেকে শুরু হয়ে মোটরসাইকেল শোডাউন টি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্ট প্রদক্ষিণ করে ইকবাল টাওয়ারের সামনে এসে শেষ হয়ে সেখানে এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
মোটরসাইকেল শোডাউন ও প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ও বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
প্রতিবাদে সমাবেশে বক্তারা বলেন, বিএনপি-জামাতের রাজনীতি থেকে সাধারণ মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। বিদেশি প্রভুদের কাছে ধন্না দিয়ে কোন ফল না পেয়ে হরতালের মতো সহিংস আন্দোলন তাঁরা বেছে নিয়েছেন। আমরা বিএনপি-জামাতের সকল নৈরাজ্য প্রতিরোধে সবসময় রাজপথে অবস্থান করবো।
বৃহস্পতিবার দুপুরে পৌর শহরের ইকবাল টাওয়ার থেকে শুরু হয়ে মোটরসাইকেল শোডাউন টি ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের বিভিন্ন পয়েন্ট প্রদক্ষিণ করে ইকবাল টাওয়ারের সামনে এসে শেষ হয়ে সেখানে এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
মোটরসাইকেল শোডাউন ও প্রতিবাদ সমাবেশে উপস্থিত ও বক্তব্য রাখেন, উপজেলা আওয়ামী লীগ, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
প্রতিবাদে সমাবেশে বক্তারা বলেন, বিএনপি-জামাতের রাজনীতি থেকে সাধারণ মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। বিদেশি প্রভুদের কাছে ধন্না দিয়ে কোন ফল না পেয়ে হরতালের মতো সহিংস আন্দোলন তাঁরা বেছে নিয়েছেন। আমরা বিএনপি-জামাতের সকল নৈরাজ্য প্রতিরোধে সবসময় রাজপথে অবস্থান করবো।
বুধবার, ৮ নভেম্বর, ২০২৩
অবরোধের প্রতিবাদে ত্রিশালে মেয়র আনিছ সমর্থকের বিশাল শোডাউন
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
বিএনপির জামাতের অবরোধ ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ময়মনসিংহের ত্রিশালে বিশাল এক মোটরসাইকেল বহর নিয়ে জেলায় শ্রেষ্ট শোডাউন মিছিল করেছে ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী ময়মনসিংহ অঞ্চলের জনপ্রিয় নেতা জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য ত্রিশাল পৌরসভার সুযোগ্য মেয়র আলহাজ্ব এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছের রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সমর্থকেরা।
সোমবার বিকেলে মেয়র আনিছের নির্দেশে ত্রিশাল উপজেলা কৃষকলীগ, জাতীয় শ্রমিকলীগ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, সাবেক ছাত্রলীগ ও সাবেক যুবলীগের
হাজার হাজার নেতা কর্মীরা প্রায় দুই হাজারের অধিক মোটরসাইকেল নিয়ে ঢাকা- ময়মনসিংহ মহাসড়কের ত্রিশালের বগার বাজার হইতে কাজির শিমলা পর্যন্ত অবরোধের বিরুদ্ধে মিছিল ও মহড়া দেয়। সড়কের দু-পাশে হাজার হাজার জনতা মিছিলটি হাত তালি দিয়ে সমর্থন করেন। ত্রিশালের ইতিহাসে এই মিছিলটি সবচেয়ে বৃহৎ মোটরসাইকেল মিছিল ছিল। এতে নেতৃত্ব দেন উপজেলা কৃষকলীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি ফেরদৌস মোর্শেদ সোহান, সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক মিন্টু, উপজেলা জাতীয় শ্রমিকলীগ সভাপতি সোয়েল মাহমুদ সুমন, সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম সুমন, বঙ্গবন্ধু পরিষদের উপজেলা শাখার সভাপতি শহিদুল ইসলাম স্বপন, সাধারণ সম্পাদক আধ্যাপক গোলাম মোস্তফা, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ছাব্বির আহমেদ সানি, যুবলীগ নেতা তারিকুল হাসান আমির সহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ অন্যান্য অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ। এই মিছিলে জয়বাংলা জয়বঙ্গবন্ধুর স্লোগানের ফাঁকে ফাঁকে আনিছ ভাইকে এমপি হিসেবে দেখতে চাই ধ্বনিতে মহাসড়ক ছিল আনিছ সমর্থকের এক মহা উৎসব ও মুখরিত। ত্যাগী নেতা কর্মীদের মুজিব চেতনার জাগরণ ফুটে উঠে। মেয়র আনিছের অবরোধ বিরোধী এই মিছিলটি বৃহত্তর ময়মনসিংহে সেরা মিছিল হিসেবে প্রমান করেছে মেয়র আনিছুজ্জামান শীর্ষ জনপ্রিয় রাজনৈতিক ব্যক্তি। এই মিছিলের মধ্যদিয়ে প্রমানিত হয় ত্রিশালে বিপুল ভোটে এমপি হওয়ার মত জনপ্রিয় প্রার্থী মেয়র আলহাজ্ব এবিএম আনিছুজ্জামান আনিছ।
শুক্রবার, ৩ নভেম্বর, ২০২৩
ময়মনসিংহ- ৮ আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী সাফির উদ্দিন আহমেদ
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার জনগনের কাছে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরতে প্রতিনিয়ত উঠান বৈঠক, কর্মীসমাবেশ ও মোটারসাইকেল শোভাযাত্রসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে নেতাকর্মীদের উজ্জীবীত করে চলেছেন ময়মনসিংহ (ঈশরগঞ্জ)- ৮ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী সাফির উদ্দিন আহমেদ।
উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট ঈশ্বরগঞ্জ গড়তে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মরহুম হাসিম উদ্দিন চেয়ারম্যানের সুযোগ্য পুত্র,,ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক সাফির উদ্দিন আহমেদ কে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ১৫৩ ময়মনসিংহ ৮ ঈশ্বরগঞ্জ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী।
প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে নৌকা মার্কায় ভোট প্রদানের জন্য কাজ করে যাচ্ছেন সাফির উদ্দিন আহমেদ। তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরাও তাকে নিয়ে আশা করছেন আগামী দ্বাদশ নির্বাচনের মনোনয়ন পেয়ে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলায় সাধারণ মানুষের পাশে দ্বারাতে চান সাফির উদ্দিন আহমেদ । কর্মী সমর্থকদের কাছে সাফির উদ্দিন আহমেদ একজন ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা হিসেবে পরিচিত।
স্কুল জীবন থেকে সাফির উদ্দিন আহমেদ তখন বঙ্গবন্ধুর প্রতি অকৃত্তিম ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন।
সাফির উদ্দিন আহমেদ এর পরিবার আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠা কাল থেকে আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় দলীয় সাধারণ সম্পাদক এবং মুক্তিযুদ্ধের সংগঠকের দায়িত্ব পালন করার জন্য পাক হানাদার বাহিনী আমাদের বাড়ি ঘর পুড়িয়ে দেয়।আমার পিতা ১৯৭৫ সালে ১৮ আগষ্ট গ্রেফতার হয়ে রাজনৈতিক কারাভোগ করেন।১৯৭৮ সালে পুনরায় কারাভোগ করেন।
করোনা মহামারি কালীন সময়ে ঈশ্বরগঞ্জ সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন । মাক্স বিতরণ করেছেন বিভিন্ন সময়ে মসজিদ মাদ্রাসায় অনুদান প্রদান করে থাকেন অসহায় গরীব দরিদ্র মানুষের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করেন। শীতকালীন সময়ে সাধারণ মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছেন গেল ১৫ বছর যাবত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোঁয়া সাধারণ মানুষের মাঝে পৌঁছিয়ে দিয়েছেন।ব্যক্তিগত জীবনে ইসলামী অনুশাসনে বিশ্বাসী এ নেতা গোটা ঈশ্বরগঞ্জ গর্ব।সাফির উদ্দিন আহমেদ জনসেবায় নিজেকে সব সময় জড়িয়ে থাকতে পছন্দ করেন। তার ব্যক্তিগত অফিস ও বাসভবনে গিয়েও এমন চিত্র দেখা যায়। বর্তমান জাতীয় পার্টির স্থানীয় এমপি থাকা সত্বেও লোকজন বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা নিতে আসেন তার নিকট। সদালাপি ও ধৈর্য্য ধরে কথা শোনার কারণে মানুষেরও আগ্রহে থাকছেন সবসময়।
বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের মর্যদা অর্জন করেছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার ১৫ বছরের উন্নয়ন কর্মকান্ড জনগনের মাঝে তুলে ধরছেন তিনি। সেই সঙ্গে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত-সমৃদ্ধ, সুন্দর এবং বাসযোগ্য বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করতে তরুণ যুবকদের কাজে লাগাতে চান তিনি। গড়তে চান স্মার্ট ঈশ্বরগঞ্জ । বিএনপি জোট সরকারের সময় দলের দু:সময়ে ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের হয়ে কাজ করেছেন তিনি। হামলা মামলার শিকার হয়েছেন।
বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত হিসেবে তাকেই নেত্রী মনোনীত করবেন বলে আশাবাদী তিনি ও তার সমর্থকরা। তাকে দলের মনোনয়ন দিলে দলের ত্যাগী ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে দলমত নির্বিশেষে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তাকে বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করবেন বলেন দাবি করেছেন তিনি।
ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ, ছাত্রলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগসহ আওয়ামী অঙ্গ-সংগঠনের সমর্থকরা আছেন তার সঙ্গে। তার অনুসারীরা মনে করছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তিনি নৌকার প্রতিক নিয়ে আসতে পারবেন। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, অপরাপর প্রার্থীর থেকে এবার সাফির উদ্দিন আহমেদ কোনও বিকল্প নেই।
বুধবার, ১ নভেম্বর, ২০২৩
ময়মনসিংহ -১০ আসনে নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে গফরগাঁও উপজেলার জনগনের কাছে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরতে প্রতিনিয়ত উঠান বৈঠক, কর্মীসমাবেশ ও মোটারসাইকেল শোভাযাত্রসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে নেতাকর্মীদের উজ্জীবীত করে চলেছেন ময়মনসিংহ (গফরগাঁও)- ১০ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু।
উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট গফরগাঁও গড়তে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ (গফরগাঁও)- ১০ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন চান তিনি।
প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে নৌকা মার্কায় ভোট প্রদানের জন্য অনুরোধ করছের তিনি। তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরাও তাকে নিয়ে আশা করছেন। কর্মী সমর্থকদের কাছে ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু একজন ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা হিসেবে পরিচিত।
স্কুল জীবন থেকে ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু বঙ্গবন্ধুর প্রতি অকৃত্তিম ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন।
করোনা মহামারি কালীন সময়ে গফরগাঁও সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন । মাক্স বিতরণ করেছেন বিভিন্ন সময়ে মসজিদ মাদ্রাসায় অনুদান প্রদান করে থাকেন অসহায় গরীব দরিদ্র মানুষের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করেন। শীতকালীন সময়ে সাধারণ মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছেন ।গেল ১৫ বছর যাবত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোঁয়া সাধারণ মানুষের মাঝে পৌঁছিয়ে দিয়েছেন।ব্যক্তিগত জীবনে ইসলামী অনুশাসনে বিশ্বাসী এ নেতা গোটা গফরগাঁওয়ের গর্ব। তার পিতা মৃত আব্দুর রশিদ ও পরিবারের সকলেই বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ১৯৭৫ সাথে ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার প্রতিবাদ জানায়। ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু উপদেষ্টা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ময়মনসিংহ জেলা শাখা, সদস্য, কৃষি ও সমবায় উপ কমিটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, সভাপতি কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদ বাংলাদেশ আওয়ামী নবীন লীগের দায়িত্ব পালন করছেন।
আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান হওয়ার কারণে দলের চরম দূর্দিনের সময় তিনি ও তার পরিবারের লোকজন বিভিন্ন সময় জুলুম ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির প্রতি প্রচণ্ড আত্ববিশ্বিাসী । ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু। জনসেবায় নিজেকে সব সময় জড়িয়ে থাকতে পছন্দ করেন। তার ব্যক্তিগত অফিস ও বাসভবনে গিয়েও এমন চিত্র দেখা যায়। বর্তমান স্থানীয় এমপি থাকা সত্বেও লোকজন বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা নিতে আসেন তার নিকট। সদালাপি ও ধৈর্য্য ধরে কথা শোনার কারণে মানুষেরও আগ্রহে থাকছেন সবসময়।
ময়মনসিংহ আওয়ামীলীগে জেলা শাখার উপদেষ্টা সদস্য ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু বলেন, বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের মর্যদা অর্জন করেছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার ১৫ বছরের উন্নয়ন কর্মকান্ড জনগনের মাঝে তুলে ধরছেন তিনি। সেই সঙ্গে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত-সমৃদ্ধ, সুন্দর এবং বাসযোগ্য বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করতে তরুণ যুবকদের কাজে লাগাতে চান তিনি। গড়তে চান স্মার্ট গফরগাঁও । বিএনপি জোট সরকারের সময় দলের দু:সময়ে গফরগাঁও উপজেলা আওয়ামীলীগের হয়ে কাজ করেছেন তিনি। হামলা মামলার শিকার হয়েছেন। ও পরিবারের লোকজন বিভিন্ন সময় বিএনপির মিথ্যা মামলা জেল কেটেছেন।
বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত হিসেবে তাকেই নেত্রী মনোনীত করবেন বলে আশাবাদী তিনি ও তার সমর্থকরা। তাকে দলের মনোনয়ন দিলে দলের ত্যাগী ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে দলমত নির্বিশেষে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তাকে বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করবেন বলেন দাবি করেছেন তিনি।
গফরগাঁও উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ, ছাত্রলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগসহ আওয়ামী অঙ্গ-সংগঠনের সমর্থকরা আছেন তার সঙ্গে। তার অনুসারীরা মনে করছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তিনি নৌকার প্রতিক নিয়ে আসতে পারবেন। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, অপরাপর প্রার্থীর থেকে এবার ড.মোহাম্মদ আবুল হোসেন দীপু কোন বিকল্প নেই।
সোমবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৩
ময়মনসিংহ-৯ নান্দাইলে আ’লীগ'র মনোনয়ন প্রত্যাশী অ্যাড. রফিকুল ইসলাম
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৯ নান্দাইল আসনে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন বিশিষ্ট আইনজীবি আওয়ামীলীগ নেতা এডভোকেট মো: রফিকুল ইসলাম। মনোনয়ন প্রত্যাশী মো: রফিকুল ইসলাম নান্দাইল উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের সমাজসেবক ও পশু চিকিৎসক মরহুম হাজী মোহাম্মদ মিয়া হোসেনের পুত্র। নান্দাইলের খারুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দীন মল্লিকের ভাগিনা এডভোকেট রফিকের ছোট ভাই মরহুম আজিজুল ইসলাম ছিলেন দত্তপুর-কানুরামপুর বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, বড় ভাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতাধীন সিএফওতে কর্মরত। তিনি শেখ মুজিবুর রহমান ফাউন্ডেশনের অন্যতম সহ-সভাপতি। আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান রফিকুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ ও জহুরুল হক হল শাখা ছাত্রলীগের সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন। অস্ট্রেলিয়ার এডিলেড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে উচ্চতর ডিগ্রী নিয়েছেন। এছাড়াও তিনি বঙ্গবন্ধু প্রজন্মলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআই'র সাথে সুদীর্ঘ ২৫ বছর ধরে সম্পৃক্ত। ঢাকাস্থ নান্দাইল ছাত্রকল্যাণ সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন এবং বাংলাদেশ আইন সমিতির দপ্তর সম্পাদক পদে তিন বার দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ঢাকাস্থ নান্দাইল সমিতির সভাপতি ও বৃহত্তর ময়মনসিংহ সমিতির সদস্য। তিনি বিগত সময়ে নান্দাইলের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে নৌকার পক্ষে ব্যাপক গণসংযোগ করেছেন এবং সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের ব্যাপক প্রচারনা চালিয়েছেন। এডভোকেট রফিকুল ইসলাম বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সৈনিক হিসাবে এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। জাতির জনকের কন্যা দেশরত্ম জননেত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশ এখন বিশ্ব দরবারে উন্নয়নের রোল মডেল। দেশের জনগনের একমাত্র আস্থার ঠিকানা ও ভরসার জায়গা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনার বিকল্প একমাত্র তিনি নিজেই। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পাঁচবারের মত দেশের মানুষ আবারও ক্ষমতায় আনতে প্রস্তুত রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের উন্নয়ন একমাত্র শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব। তার বিকল্প কেউ নাই। তিনি আরও বলেন, আমি আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নান্দাইল থেকে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। মনোনয়ন পেলে তিনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে পাইলট প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে *সিঙ্গাপুর মডেলে* নান্দাইলকে পাল্টে দিতে চান। তরুণদের নিয়ে তিনি নান্দাইলে স্বচ্ছ ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতির চর্চা করতে চান। সাদা মনের মানুষ হিসেবে পরিচিত এডভোকেট রফিক *দি গ্রেটেস্ট ফাউন্ডেশনের* প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। তিনি ২০১৮ সালে আওয়ামীলীগ থেকে সংসদ সদস্য হিসাবে মনোনয়ন ফরম ক্রয় করে জমা দিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, আওয়ামীলীগই হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় শক্তিশালী রাজনৈতিক সংগঠন। বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত হিসেবে তাকেই নেত্রী মনোনীত করবেন বলে আশাবাদী তিনি ও তার সমর্থকরা। তাকে দলের মনোনয়ন দিলে দলের ত্যাগী ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে দলমত নির্বিশেষে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তাকে বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করবেন বলেন দাবি করেছেন তিনি।
নান্দাইল উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ, ছাত্রলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগসহ আওয়ামী অঙ্গ-সংগঠনের সমর্থকরা আছেন তার সঙ্গে। তার অনুসারীরা মনে করছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তিনি নৌকার প্রতিক নিয়ে আসতে পারবেন। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, অপরাপর প্রার্থীর থেকে এবার মোঃ রফিকুল ইসলামের কোনও বিকল্প নেই।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৯ নান্দাইল আসনে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন বিশিষ্ট আইনজীবি আওয়ামীলীগ নেতা এডভোকেট মো: রফিকুল ইসলাম। মনোনয়ন প্রত্যাশী মো: রফিকুল ইসলাম নান্দাইল উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের সমাজসেবক ও পশু চিকিৎসক মরহুম হাজী মোহাম্মদ মিয়া হোসেনের পুত্র। নান্দাইলের খারুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দীন মল্লিকের ভাগিনা এডভোকেট রফিকের ছোট ভাই মরহুম আজিজুল ইসলাম ছিলেন দত্তপুর-কানুরামপুর বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, বড় ভাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতাধীন সিএফওতে কর্মরত। তিনি শেখ মুজিবুর রহমান ফাউন্ডেশনের অন্যতম সহ-সভাপতি। আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান রফিকুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ ও জহুরুল হক হল শাখা ছাত্রলীগের সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন। অস্ট্রেলিয়ার এডিলেড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে উচ্চতর ডিগ্রী নিয়েছেন। এছাড়াও তিনি বঙ্গবন্ধু প্রজন্মলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআই'র সাথে সুদীর্ঘ ২৫ বছর ধরে সম্পৃক্ত। ঢাকাস্থ নান্দাইল ছাত্রকল্যাণ সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন এবং বাংলাদেশ আইন সমিতির দপ্তর সম্পাদক পদে তিন বার দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ঢাকাস্থ নান্দাইল সমিতির সভাপতি ও বৃহত্তর ময়মনসিংহ সমিতির সদস্য। তিনি বিগত সময়ে নান্দাইলের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে নৌকার পক্ষে ব্যাপক গণসংযোগ করেছেন এবং সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের ব্যাপক প্রচারনা চালিয়েছেন। এডভোকেট রফিকুল ইসলাম বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সৈনিক হিসাবে এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। জাতির জনকের কন্যা দেশরত্ম জননেত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশ এখন বিশ্ব দরবারে উন্নয়নের রোল মডেল। দেশের জনগনের একমাত্র আস্থার ঠিকানা ও ভরসার জায়গা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনার বিকল্প একমাত্র তিনি নিজেই। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পাঁচবারের মত দেশের মানুষ আবারও ক্ষমতায় আনতে প্রস্তুত রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের উন্নয়ন একমাত্র শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব। তার বিকল্প কেউ নাই। তিনি আরও বলেন, আমি আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নান্দাইল থেকে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। মনোনয়ন পেলে তিনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে পাইলট প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে *সিঙ্গাপুর মডেলে* নান্দাইলকে পাল্টে দিতে চান। তরুণদের নিয়ে তিনি নান্দাইলে স্বচ্ছ ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতির চর্চা করতে চান। সাদা মনের মানুষ হিসেবে পরিচিত এডভোকেট রফিক *দি গ্রেটেস্ট ফাউন্ডেশনের* প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। তিনি ২০১৮ সালে আওয়ামীলীগ থেকে সংসদ সদস্য হিসাবে মনোনয়ন ফরম ক্রয় করে জমা দিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, আওয়ামীলীগই হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় শক্তিশালী রাজনৈতিক সংগঠন। বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত হিসেবে তাকেই নেত্রী মনোনীত করবেন বলে আশাবাদী তিনি ও তার সমর্থকরা। তাকে দলের মনোনয়ন দিলে দলের ত্যাগী ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে দলমত নির্বিশেষে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তাকে বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করবেন বলেন দাবি করেছেন তিনি।
নান্দাইল উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ, ছাত্রলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগসহ আওয়ামী অঙ্গ-সংগঠনের সমর্থকরা আছেন তার সঙ্গে। তার অনুসারীরা মনে করছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তিনি নৌকার প্রতিক নিয়ে আসতে পারবেন। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, অপরাপর প্রার্থীর থেকে এবার মোঃ রফিকুল ইসলামের কোনও বিকল্প নেই।
রবিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩
ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ৫ দিনে ৩ বার অনুমোদন
স্টাফ রিপোর্টারঃ
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কার্যকরী কমিটি পাঁচ দিনে তিন বার অনুমোদন দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। রাজনৈতিক মহলে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
উল্লেখ্য- গত ২৩ অক্টোবর ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের প্যাডে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের কম্পিউটারে লেখা কয়েকটি নাম হাতে কেটে চুড়ান্ত করে কার্যকরী কমিটি অনুমোদন দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। ঐ কমিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয় পড়লে নানা মন্তব্য চলাবস্থায় ২৬ অক্টোবর আরেকটি কমিটি সংশোধন করে জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এই কমিটিতে ২৩ তারিখের কমিটির অনেকের নাম বাদ পড়ে। যারা কমিটিতে যুক্ত হয়েছিলেন তারা অনেকেই শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন আবার যারা বাদ পড়েছেন তারা নিবিড় হয়ে পড়েছিলেন। ২৬ তারিখের কমিটির নেতৃবৃন্দ নিয়ে যখন উপজেলা আওয়ামী লীগের অফিসে মতবিনিময় চলছিল ঠিক ও সময় ২৭ অক্টোবর উপজেলা কমিটি চুড়ান্ত ভাবে অনুমোদন করে জেলা আওয়ামী লীগ। এই অনুমোদন কমিটির সংবাদ পেয়ে ২৬তারিখের নেতৃবৃন্দ হতভম্ভ হয়ে যায়। সর্বশেষ চুড়ান্ত কমিটিতে বাদ পড়ে যায় ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য এড, জালাল উদ্দিন খান, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়ায়ুল হক সবুজ, ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন আকন্দ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমান, সাবেক উপেজলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক আবুল কালাম ওরফে গুরু কালাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হারুন আর রশিদ, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রুকন উদ্দিন খোকন সহ কয়েক ডজন আওয়ামী লীগের ত্যাগী জনপ্রিয় নেতারা। বিষয়টি নিয়ে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন আকন্দ বলেন, ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামলীগের ৩টি কমিটি করেছে ঠিক করেনাই আমি এটা আশা করিনি এরা নেকামী বোকামী করেছে এই অবস্থায় উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি চলতে পারে না।
পরে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের তিন কমিটির বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সস্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি একরকম কাঁন্নায় ভেঙে পড়েন এবং বলেন আমি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি দলের ক্লান্তি লগ্নে আমি সম্পদ বিক্রি করে দল চালিয়েছি আমি আওয়ামীলীগের সদস্য হয়ে মরতে চেয়েছি ওরা আমাকে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামলীগের কমিটিতে সদস্য পর্যন্ত করে নাই মেয়র সহ জনপ্রিয় কিছু পরিচিত নেতার নাম কেটে কমিটি অনুমোদন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছে এটা দলের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে না। এই মনগড়া কমিটি অনুমোদন নিয়ে উপজেলা আওয়মী লীগের সাবেক আহবায়ক আবুল কালাম ওরফে গুরু কালাম বলেন, ১৯৬৬ সাল থেকে ত্রিশাল আওয়ামী লীগের হাল ধরেছে আমার পরিবার আমার বড় ভাই মরহুম আব্দুল হেকিম সরকার উপজেলা আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলেন আরেক বড় ভাই বীরমুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত আবুল হোসেন চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন,৷ আমি উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক ছিলাম আমার ভাতিজা মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য, সে ত্রিশাল উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন ২২ বছর আমার আরেক ভাতিজা ছাত্রলীগ যগ্ম আহবায়ক ছিল আমার আরেক ভাতিজা নজরুল কলেজ ছাত্র সংসদ ছাত্রলীগের নেতা ছিল কিন্ত কষ্ট দায়ক বিষয় উপজেলা আওয়ামীলীগের কমিটিতে আমার পরিবারের কাউকে কোন সদস্য হিসেবে রাখে নাই এই প্রথম ত্রিশাল আওয়ামীলীগের দূর্গে আঘাত হেনেছে। পাঁচ দিনে তিন কমিটি অনুমোদন এমন নজির আমি কোথাও দেখিনি এটা ত্রিশাল আওয়ামীলীগের জন্য অবশ্যই ক্ষতির কারণ হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ত্রিশাল উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান মাহমুদা খানম রুমা বলেন, আমি আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান আমার পিতা আমিরাবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন, আমি উপজেলা আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলাম এমতাবস্থায় পাঁচ দিনে ত্রিশালে কাঁটাছেড়া আমার নামসহ তিনটি কমিটির অনুমোদন দিয়েছে ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষরিত। এখানে আমি কারো কাছে পদের জন্য দৌড়যাপ করিনি কেন আমাকে একবার নাম দিয়ে নাম কেটে আবার দিয়ে আবার কাটাকাটি হয়েছে যাদের সাথে এমন করা হয়েছে সকলের সম্মান ক্ষুন্ন করা হয়েছে। ত্রিশাল আওয়ামীলীগের ২৩ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষরিত কমিটির সহ সভাপতি হারুন আর রশিদ এর নাম কলমে কেটে অন্য নাম বসিয়ে কমিটির অনূমোদন দেওয়ায় তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন যে, ছাত্রলীগ করেছি উপজেলা যুবলীগ করেছি আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলাম দীর্ঘ ৩৮ বছরের আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে যুক্ত রয়েছি কোন প্রকার বিরতি আমার ছিল না। আজ কোন এক অদৃশ্য কারণে আমাকে উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি থেকে নাম কেটে দিয়েছে।
ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগ ২৬ তারিখ অনুমোদিত কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে কমিটিতে স্থান পেয়েছিলেন কামাল হোসেন এরপর ২৭ তারিখ সে কমিটিতে নেই এবিষয়ে তিনি বলেন, পাঁচ দিনে তিন কমিটি এটা ন্যাক্কারজনক দুঃখজনক, আমাকে আপনি আপনারা সম্মান না করেন কিন্তু অসম্মান করার অধিকার আপনার আপনাদের নেই।
ত্রিশাল উপজেলা কৃষকলীগের সাবেক সভাপতিকে ২৬ তারিখ সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে জেলা আওয়ামীলীগ স্বাক্ষরিত ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি অনুমোদন করেন ২৭ তারিখের অনুমোদিত কমিটিতে সে নেই বিষয়টি নিয়ে তার সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান, প্রস্তাবিত কমিটিতে আমার নাম ছিল এবং জেলা কমিটি অনুমোদনও দিয়েছে সর্বশেষ আমার নাস কেটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ত্রিশালে জনপ্রিয় নেতা ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য তার নামও কেটে দেওয়া হয়েছে বিষয়টি ত্রিশাল আওয়ামীলীগের জন্য ক্ষতির কারণ। পরে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন এর বাসায় গেলে সে দ্বিতীয় তলায় অবস্থান করেন তার সহযোগীদের সাথে যোগাযোগ করলে তারা বলেন যে সে ঘুমানোর জন্য উপরে রয়েছেন পরে তার সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়, বিষয়টি নিয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবুল কালাম শামসুদ্দিন বলেন, আমি এ বিষয়ে এখন কোন মন্তব্য করতে রাজি নই তবে ২৬ তারিখ অনুমোদিত কমিটির বিষয়ে অবগত রয়েছি।
ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এহতেশামুল আলমকে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান, সর্বশেষ জেলা আওয়ামী লীগ দপ্তর সস্পাদক যে কমিটি পাঠিয়েছেন সেটাই ফাইনাল কে বা কারা আমাদের সরলতার সুযোগে কমিটির ছবি নিয়ে ফেইসবুকে ছেড়ে দিয়েছে।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কার্যকরী কমিটি পাঁচ দিনে তিন বার অনুমোদন দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। রাজনৈতিক মহলে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
উল্লেখ্য- গত ২৩ অক্টোবর ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের প্যাডে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের কম্পিউটারে লেখা কয়েকটি নাম হাতে কেটে চুড়ান্ত করে কার্যকরী কমিটি অনুমোদন দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। ঐ কমিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয় পড়লে নানা মন্তব্য চলাবস্থায় ২৬ অক্টোবর আরেকটি কমিটি সংশোধন করে জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এই কমিটিতে ২৩ তারিখের কমিটির অনেকের নাম বাদ পড়ে। যারা কমিটিতে যুক্ত হয়েছিলেন তারা অনেকেই শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন আবার যারা বাদ পড়েছেন তারা নিবিড় হয়ে পড়েছিলেন। ২৬ তারিখের কমিটির নেতৃবৃন্দ নিয়ে যখন উপজেলা আওয়ামী লীগের অফিসে মতবিনিময় চলছিল ঠিক ও সময় ২৭ অক্টোবর উপজেলা কমিটি চুড়ান্ত ভাবে অনুমোদন করে জেলা আওয়ামী লীগ। এই অনুমোদন কমিটির সংবাদ পেয়ে ২৬তারিখের নেতৃবৃন্দ হতভম্ভ হয়ে যায়। সর্বশেষ চুড়ান্ত কমিটিতে বাদ পড়ে যায় ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য এড, জালাল উদ্দিন খান, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়ায়ুল হক সবুজ, ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন আকন্দ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমান, সাবেক উপেজলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক আবুল কালাম ওরফে গুরু কালাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হারুন আর রশিদ, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রুকন উদ্দিন খোকন সহ কয়েক ডজন আওয়ামী লীগের ত্যাগী জনপ্রিয় নেতারা। বিষয়টি নিয়ে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন আকন্দ বলেন, ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামলীগের ৩টি কমিটি করেছে ঠিক করেনাই আমি এটা আশা করিনি এরা নেকামী বোকামী করেছে এই অবস্থায় উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি চলতে পারে না।
পরে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের তিন কমিটির বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সস্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি একরকম কাঁন্নায় ভেঙে পড়েন এবং বলেন আমি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি দলের ক্লান্তি লগ্নে আমি সম্পদ বিক্রি করে দল চালিয়েছি আমি আওয়ামীলীগের সদস্য হয়ে মরতে চেয়েছি ওরা আমাকে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামলীগের কমিটিতে সদস্য পর্যন্ত করে নাই মেয়র সহ জনপ্রিয় কিছু পরিচিত নেতার নাম কেটে কমিটি অনুমোদন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছে এটা দলের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে না। এই মনগড়া কমিটি অনুমোদন নিয়ে উপজেলা আওয়মী লীগের সাবেক আহবায়ক আবুল কালাম ওরফে গুরু কালাম বলেন, ১৯৬৬ সাল থেকে ত্রিশাল আওয়ামী লীগের হাল ধরেছে আমার পরিবার আমার বড় ভাই মরহুম আব্দুল হেকিম সরকার উপজেলা আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলেন আরেক বড় ভাই বীরমুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত আবুল হোসেন চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন,৷ আমি উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক ছিলাম আমার ভাতিজা মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য, সে ত্রিশাল উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন ২২ বছর আমার আরেক ভাতিজা ছাত্রলীগ যগ্ম আহবায়ক ছিল আমার আরেক ভাতিজা নজরুল কলেজ ছাত্র সংসদ ছাত্রলীগের নেতা ছিল কিন্ত কষ্ট দায়ক বিষয় উপজেলা আওয়ামীলীগের কমিটিতে আমার পরিবারের কাউকে কোন সদস্য হিসেবে রাখে নাই এই প্রথম ত্রিশাল আওয়ামীলীগের দূর্গে আঘাত হেনেছে। পাঁচ দিনে তিন কমিটি অনুমোদন এমন নজির আমি কোথাও দেখিনি এটা ত্রিশাল আওয়ামীলীগের জন্য অবশ্যই ক্ষতির কারণ হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ত্রিশাল উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান মাহমুদা খানম রুমা বলেন, আমি আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান আমার পিতা আমিরাবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন, আমি উপজেলা আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলাম এমতাবস্থায় পাঁচ দিনে ত্রিশালে কাঁটাছেড়া আমার নামসহ তিনটি কমিটির অনুমোদন দিয়েছে ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষরিত। এখানে আমি কারো কাছে পদের জন্য দৌড়যাপ করিনি কেন আমাকে একবার নাম দিয়ে নাম কেটে আবার দিয়ে আবার কাটাকাটি হয়েছে যাদের সাথে এমন করা হয়েছে সকলের সম্মান ক্ষুন্ন করা হয়েছে। ত্রিশাল আওয়ামীলীগের ২৩ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষরিত কমিটির সহ সভাপতি হারুন আর রশিদ এর নাম কলমে কেটে অন্য নাম বসিয়ে কমিটির অনূমোদন দেওয়ায় তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন যে, ছাত্রলীগ করেছি উপজেলা যুবলীগ করেছি আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলাম দীর্ঘ ৩৮ বছরের আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে যুক্ত রয়েছি কোন প্রকার বিরতি আমার ছিল না। আজ কোন এক অদৃশ্য কারণে আমাকে উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি থেকে নাম কেটে দিয়েছে।
ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগ ২৬ তারিখ অনুমোদিত কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে কমিটিতে স্থান পেয়েছিলেন কামাল হোসেন এরপর ২৭ তারিখ সে কমিটিতে নেই এবিষয়ে তিনি বলেন, পাঁচ দিনে তিন কমিটি এটা ন্যাক্কারজনক দুঃখজনক, আমাকে আপনি আপনারা সম্মান না করেন কিন্তু অসম্মান করার অধিকার আপনার আপনাদের নেই।
ত্রিশাল উপজেলা কৃষকলীগের সাবেক সভাপতিকে ২৬ তারিখ সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে জেলা আওয়ামীলীগ স্বাক্ষরিত ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি অনুমোদন করেন ২৭ তারিখের অনুমোদিত কমিটিতে সে নেই বিষয়টি নিয়ে তার সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান, প্রস্তাবিত কমিটিতে আমার নাম ছিল এবং জেলা কমিটি অনুমোদনও দিয়েছে সর্বশেষ আমার নাস কেটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ত্রিশালে জনপ্রিয় নেতা ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য তার নামও কেটে দেওয়া হয়েছে বিষয়টি ত্রিশাল আওয়ামীলীগের জন্য ক্ষতির কারণ। পরে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন এর বাসায় গেলে সে দ্বিতীয় তলায় অবস্থান করেন তার সহযোগীদের সাথে যোগাযোগ করলে তারা বলেন যে সে ঘুমানোর জন্য উপরে রয়েছেন পরে তার সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়, বিষয়টি নিয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবুল কালাম শামসুদ্দিন বলেন, আমি এ বিষয়ে এখন কোন মন্তব্য করতে রাজি নই তবে ২৬ তারিখ অনুমোদিত কমিটির বিষয়ে অবগত রয়েছি।
ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এহতেশামুল আলমকে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান, সর্বশেষ জেলা আওয়ামী লীগ দপ্তর সস্পাদক যে কমিটি পাঠিয়েছেন সেটাই ফাইনাল কে বা কারা আমাদের সরলতার সুযোগে কমিটির ছবি নিয়ে ফেইসবুকে ছেড়ে দিয়েছে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
ত্রিশালে তামাক নিয়ন্ত্রণে নাটাবের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
মোমিন তালুকদার, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জাতীয় যক্ষা নিরোধ সমিতি (নাটাব) কর্তৃক আয়োজিত যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচীতে তামাক বর্জন কর্মসূচি ...
-
মোমিন তালুকদার, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত ...
-
ময়মনসিংহ ডিবি পুলিশ ও কোতোয়ালি মডেল থানার যৌথ অভিযানে চাঞ্চল্যকর ৪ খন্ড লাশের রহস্য উন্মোচন, হত্যাকারী গ্রেফতার ও আলামত উদ্ধার ঃ পুলিশ...
-
মোমিন তালুকদার, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ময়মনসিংহের ত্রিশালে একটি পিকআপ ভ্যান ও দেশীয় অস্ত্রসহ ৫ ডাকাতকে আটক করেছে থানা পুলিশ। সোমবার র...