নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৯ নান্দাইল আসনে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশা করছেন বিশিষ্ট আইনজীবি আওয়ামীলীগ নেতা এডভোকেট মো: রফিকুল ইসলাম। মনোনয়ন প্রত্যাশী মো: রফিকুল ইসলাম নান্দাইল উপজেলার মোয়াজ্জেমপুর গ্রামের সমাজসেবক ও পশু চিকিৎসক মরহুম হাজী মোহাম্মদ মিয়া হোসেনের পুত্র। নান্দাইলের খারুয়া ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক জালাল উদ্দীন মল্লিকের ভাগিনা এডভোকেট রফিকের ছোট ভাই মরহুম আজিজুল ইসলাম ছিলেন দত্তপুর-কানুরামপুর বাজারের বিশিষ্ট ব্যবসায়ী, বড় ভাই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের আওতাধীন সিএফওতে কর্মরত। তিনি শেখ মুজিবুর রহমান ফাউন্ডেশনের অন্যতম সহ-সভাপতি। আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান রফিকুল ইসলাম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ ও জহুরুল হক হল শাখা ছাত্রলীগের সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন। অস্ট্রেলিয়ার এডিলেড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে উচ্চতর ডিগ্রী নিয়েছেন। এছাড়াও তিনি বঙ্গবন্ধু প্রজন্মলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। তিনি দেশের শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য সংগঠন এফবিসিসিআই'র সাথে সুদীর্ঘ ২৫ বছর ধরে সম্পৃক্ত। ঢাকাস্থ নান্দাইল ছাত্রকল্যাণ সমিতির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি ছিলেন এবং বাংলাদেশ আইন সমিতির দপ্তর সম্পাদক পদে তিন বার দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি ঢাকাস্থ নান্দাইল সমিতির সভাপতি ও বৃহত্তর ময়মনসিংহ সমিতির সদস্য। তিনি বিগত সময়ে নান্দাইলের বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে উপস্থিত থেকে নৌকার পক্ষে ব্যাপক গণসংযোগ করেছেন এবং সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের ব্যাপক প্রচারনা চালিয়েছেন। এডভোকেট রফিকুল ইসলাম বলেন, আমি বঙ্গবন্ধুর আদর্শের একজন সৈনিক হিসাবে এলাকায় কাজ করে যাচ্ছি। জাতির জনকের কন্যা দেশরত্ম জননেত্রী শেখ হাসিনার সুযোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। শেখ হাসিনার নেতৃত্বের কারণে বাংলাদেশ এখন বিশ্ব দরবারে উন্নয়নের রোল মডেল। দেশের জনগনের একমাত্র আস্থার ঠিকানা ও ভরসার জায়গা হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বঙ্গবন্ধু তনয়া শেখ হাসিনার বিকল্প একমাত্র তিনি নিজেই। আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে পাঁচবারের মত দেশের মানুষ আবারও ক্ষমতায় আনতে প্রস্তুত রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের উন্নয়ন একমাত্র শেখ হাসিনার দ্বারাই সম্ভব। তার বিকল্প কেউ নাই। তিনি আরও বলেন, আমি আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নান্দাইল থেকে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী। মনোনয়ন পেলে তিনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ ভ্রমনের অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে পাইলট প্রকল্প গ্রহণের মাধ্যমে *সিঙ্গাপুর মডেলে* নান্দাইলকে পাল্টে দিতে চান। তরুণদের নিয়ে তিনি নান্দাইলে স্বচ্ছ ও পরিচ্ছন্ন রাজনীতির চর্চা করতে চান। সাদা মনের মানুষ হিসেবে পরিচিত এডভোকেট রফিক *দি গ্রেটেস্ট ফাউন্ডেশনের* প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। তিনি ২০১৮ সালে আওয়ামীলীগ থেকে সংসদ সদস্য হিসাবে মনোনয়ন ফরম ক্রয় করে জমা দিয়েছিলেন। তিনি আরও বলেন, আওয়ামীলীগই হচ্ছে দেশের সবচেয়ে বড় শক্তিশালী রাজনৈতিক সংগঠন। বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত হিসেবে তাকেই নেত্রী মনোনীত করবেন বলে আশাবাদী তিনি ও তার সমর্থকরা। তাকে দলের মনোনয়ন দিলে দলের ত্যাগী ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে দলমত নির্বিশেষে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তাকে বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করবেন বলেন দাবি করেছেন তিনি।
নান্দাইল উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ, ছাত্রলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগসহ আওয়ামী অঙ্গ-সংগঠনের সমর্থকরা আছেন তার সঙ্গে। তার অনুসারীরা মনে করছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তিনি নৌকার প্রতিক নিয়ে আসতে পারবেন। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, অপরাপর প্রার্থীর থেকে এবার মোঃ রফিকুল ইসলামের কোনও বিকল্প নেই।
সোমবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৩
রবিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৩
ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ৫ দিনে ৩ বার অনুমোদন
স্টাফ রিপোর্টারঃ
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কার্যকরী কমিটি পাঁচ দিনে তিন বার অনুমোদন দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। রাজনৈতিক মহলে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
উল্লেখ্য- গত ২৩ অক্টোবর ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের প্যাডে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের কম্পিউটারে লেখা কয়েকটি নাম হাতে কেটে চুড়ান্ত করে কার্যকরী কমিটি অনুমোদন দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। ঐ কমিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয় পড়লে নানা মন্তব্য চলাবস্থায় ২৬ অক্টোবর আরেকটি কমিটি সংশোধন করে জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এই কমিটিতে ২৩ তারিখের কমিটির অনেকের নাম বাদ পড়ে। যারা কমিটিতে যুক্ত হয়েছিলেন তারা অনেকেই শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন আবার যারা বাদ পড়েছেন তারা নিবিড় হয়ে পড়েছিলেন। ২৬ তারিখের কমিটির নেতৃবৃন্দ নিয়ে যখন উপজেলা আওয়ামী লীগের অফিসে মতবিনিময় চলছিল ঠিক ও সময় ২৭ অক্টোবর উপজেলা কমিটি চুড়ান্ত ভাবে অনুমোদন করে জেলা আওয়ামী লীগ। এই অনুমোদন কমিটির সংবাদ পেয়ে ২৬তারিখের নেতৃবৃন্দ হতভম্ভ হয়ে যায়। সর্বশেষ চুড়ান্ত কমিটিতে বাদ পড়ে যায় ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য এড, জালাল উদ্দিন খান, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়ায়ুল হক সবুজ, ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন আকন্দ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমান, সাবেক উপেজলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক আবুল কালাম ওরফে গুরু কালাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হারুন আর রশিদ, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রুকন উদ্দিন খোকন সহ কয়েক ডজন আওয়ামী লীগের ত্যাগী জনপ্রিয় নেতারা। বিষয়টি নিয়ে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন আকন্দ বলেন, ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামলীগের ৩টি কমিটি করেছে ঠিক করেনাই আমি এটা আশা করিনি এরা নেকামী বোকামী করেছে এই অবস্থায় উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি চলতে পারে না।
পরে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের তিন কমিটির বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সস্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি একরকম কাঁন্নায় ভেঙে পড়েন এবং বলেন আমি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি দলের ক্লান্তি লগ্নে আমি সম্পদ বিক্রি করে দল চালিয়েছি আমি আওয়ামীলীগের সদস্য হয়ে মরতে চেয়েছি ওরা আমাকে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামলীগের কমিটিতে সদস্য পর্যন্ত করে নাই মেয়র সহ জনপ্রিয় কিছু পরিচিত নেতার নাম কেটে কমিটি অনুমোদন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছে এটা দলের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে না। এই মনগড়া কমিটি অনুমোদন নিয়ে উপজেলা আওয়মী লীগের সাবেক আহবায়ক আবুল কালাম ওরফে গুরু কালাম বলেন, ১৯৬৬ সাল থেকে ত্রিশাল আওয়ামী লীগের হাল ধরেছে আমার পরিবার আমার বড় ভাই মরহুম আব্দুল হেকিম সরকার উপজেলা আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলেন আরেক বড় ভাই বীরমুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত আবুল হোসেন চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন,৷ আমি উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক ছিলাম আমার ভাতিজা মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য, সে ত্রিশাল উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন ২২ বছর আমার আরেক ভাতিজা ছাত্রলীগ যগ্ম আহবায়ক ছিল আমার আরেক ভাতিজা নজরুল কলেজ ছাত্র সংসদ ছাত্রলীগের নেতা ছিল কিন্ত কষ্ট দায়ক বিষয় উপজেলা আওয়ামীলীগের কমিটিতে আমার পরিবারের কাউকে কোন সদস্য হিসেবে রাখে নাই এই প্রথম ত্রিশাল আওয়ামীলীগের দূর্গে আঘাত হেনেছে। পাঁচ দিনে তিন কমিটি অনুমোদন এমন নজির আমি কোথাও দেখিনি এটা ত্রিশাল আওয়ামীলীগের জন্য অবশ্যই ক্ষতির কারণ হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ত্রিশাল উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান মাহমুদা খানম রুমা বলেন, আমি আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান আমার পিতা আমিরাবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন, আমি উপজেলা আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলাম এমতাবস্থায় পাঁচ দিনে ত্রিশালে কাঁটাছেড়া আমার নামসহ তিনটি কমিটির অনুমোদন দিয়েছে ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষরিত। এখানে আমি কারো কাছে পদের জন্য দৌড়যাপ করিনি কেন আমাকে একবার নাম দিয়ে নাম কেটে আবার দিয়ে আবার কাটাকাটি হয়েছে যাদের সাথে এমন করা হয়েছে সকলের সম্মান ক্ষুন্ন করা হয়েছে। ত্রিশাল আওয়ামীলীগের ২৩ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষরিত কমিটির সহ সভাপতি হারুন আর রশিদ এর নাম কলমে কেটে অন্য নাম বসিয়ে কমিটির অনূমোদন দেওয়ায় তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন যে, ছাত্রলীগ করেছি উপজেলা যুবলীগ করেছি আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলাম দীর্ঘ ৩৮ বছরের আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে যুক্ত রয়েছি কোন প্রকার বিরতি আমার ছিল না। আজ কোন এক অদৃশ্য কারণে আমাকে উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি থেকে নাম কেটে দিয়েছে।
ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগ ২৬ তারিখ অনুমোদিত কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে কমিটিতে স্থান পেয়েছিলেন কামাল হোসেন এরপর ২৭ তারিখ সে কমিটিতে নেই এবিষয়ে তিনি বলেন, পাঁচ দিনে তিন কমিটি এটা ন্যাক্কারজনক দুঃখজনক, আমাকে আপনি আপনারা সম্মান না করেন কিন্তু অসম্মান করার অধিকার আপনার আপনাদের নেই।
ত্রিশাল উপজেলা কৃষকলীগের সাবেক সভাপতিকে ২৬ তারিখ সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে জেলা আওয়ামীলীগ স্বাক্ষরিত ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি অনুমোদন করেন ২৭ তারিখের অনুমোদিত কমিটিতে সে নেই বিষয়টি নিয়ে তার সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান, প্রস্তাবিত কমিটিতে আমার নাম ছিল এবং জেলা কমিটি অনুমোদনও দিয়েছে সর্বশেষ আমার নাস কেটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ত্রিশালে জনপ্রিয় নেতা ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য তার নামও কেটে দেওয়া হয়েছে বিষয়টি ত্রিশাল আওয়ামীলীগের জন্য ক্ষতির কারণ। পরে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন এর বাসায় গেলে সে দ্বিতীয় তলায় অবস্থান করেন তার সহযোগীদের সাথে যোগাযোগ করলে তারা বলেন যে সে ঘুমানোর জন্য উপরে রয়েছেন পরে তার সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়, বিষয়টি নিয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবুল কালাম শামসুদ্দিন বলেন, আমি এ বিষয়ে এখন কোন মন্তব্য করতে রাজি নই তবে ২৬ তারিখ অনুমোদিত কমিটির বিষয়ে অবগত রয়েছি।
ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এহতেশামুল আলমকে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান, সর্বশেষ জেলা আওয়ামী লীগ দপ্তর সস্পাদক যে কমিটি পাঠিয়েছেন সেটাই ফাইনাল কে বা কারা আমাদের সরলতার সুযোগে কমিটির ছবি নিয়ে ফেইসবুকে ছেড়ে দিয়েছে।
ময়মনসিংহের ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের পূর্ণাঙ্গ কার্যকরী কমিটি পাঁচ দিনে তিন বার অনুমোদন দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। রাজনৈতিক মহলে ক্ষোভ বিরাজ করছে।
উল্লেখ্য- গত ২৩ অক্টোবর ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের প্যাডে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের কম্পিউটারে লেখা কয়েকটি নাম হাতে কেটে চুড়ান্ত করে কার্যকরী কমিটি অনুমোদন দিয়েছে জেলা আওয়ামী লীগ। ঐ কমিটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয় পড়লে নানা মন্তব্য চলাবস্থায় ২৬ অক্টোবর আরেকটি কমিটি সংশোধন করে জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এই কমিটিতে ২৩ তারিখের কমিটির অনেকের নাম বাদ পড়ে। যারা কমিটিতে যুক্ত হয়েছিলেন তারা অনেকেই শুভেচ্ছা বিনিময় করেছেন আবার যারা বাদ পড়েছেন তারা নিবিড় হয়ে পড়েছিলেন। ২৬ তারিখের কমিটির নেতৃবৃন্দ নিয়ে যখন উপজেলা আওয়ামী লীগের অফিসে মতবিনিময় চলছিল ঠিক ও সময় ২৭ অক্টোবর উপজেলা কমিটি চুড়ান্ত ভাবে অনুমোদন করে জেলা আওয়ামী লীগ। এই অনুমোদন কমিটির সংবাদ পেয়ে ২৬তারিখের নেতৃবৃন্দ হতভম্ভ হয়ে যায়। সর্বশেষ চুড়ান্ত কমিটিতে বাদ পড়ে যায় ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান, জেলা আওয়ামী লীগ সদস্য এড, জালাল উদ্দিন খান, জেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জিয়ায়ুল হক সবুজ, ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন আকন্দ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমান, সাবেক উপেজলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক আবুল কালাম ওরফে গুরু কালাম, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সদস্য ও উপজেলা যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক হারুন আর রশিদ, উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি রুকন উদ্দিন খোকন সহ কয়েক ডজন আওয়ামী লীগের ত্যাগী জনপ্রিয় নেতারা। বিষয়টি নিয়ে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আনোয়ার হোসেন আকন্দ বলেন, ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামলীগের ৩টি কমিটি করেছে ঠিক করেনাই আমি এটা আশা করিনি এরা নেকামী বোকামী করেছে এই অবস্থায় উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি চলতে পারে না।
পরে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগের তিন কমিটির বিষয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সস্পাদক বীরমুক্তিযোদ্ধা হামিদুর রহমানের সাথে কথা বললে তিনি একরকম কাঁন্নায় ভেঙে পড়েন এবং বলেন আমি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছি দলের ক্লান্তি লগ্নে আমি সম্পদ বিক্রি করে দল চালিয়েছি আমি আওয়ামীলীগের সদস্য হয়ে মরতে চেয়েছি ওরা আমাকে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামলীগের কমিটিতে সদস্য পর্যন্ত করে নাই মেয়র সহ জনপ্রিয় কিছু পরিচিত নেতার নাম কেটে কমিটি অনুমোদন করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রকাশ করেছে এটা দলের জন্য কল্যাণ বয়ে আনবে না। এই মনগড়া কমিটি অনুমোদন নিয়ে উপজেলা আওয়মী লীগের সাবেক আহবায়ক আবুল কালাম ওরফে গুরু কালাম বলেন, ১৯৬৬ সাল থেকে ত্রিশাল আওয়ামী লীগের হাল ধরেছে আমার পরিবার আমার বড় ভাই মরহুম আব্দুল হেকিম সরকার উপজেলা আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলেন আরেক বড় ভাই বীরমুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত আবুল হোসেন চেয়ারম্যান উপজেলা আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ছিলেন,৷ আমি উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক ছিলাম আমার ভাতিজা মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান বর্তমানে জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য, সে ত্রিশাল উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক ছিলেন, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ছিলেন ২২ বছর আমার আরেক ভাতিজা ছাত্রলীগ যগ্ম আহবায়ক ছিল আমার আরেক ভাতিজা নজরুল কলেজ ছাত্র সংসদ ছাত্রলীগের নেতা ছিল কিন্ত কষ্ট দায়ক বিষয় উপজেলা আওয়ামীলীগের কমিটিতে আমার পরিবারের কাউকে কোন সদস্য হিসেবে রাখে নাই এই প্রথম ত্রিশাল আওয়ামীলীগের দূর্গে আঘাত হেনেছে। পাঁচ দিনে তিন কমিটি অনুমোদন এমন নজির আমি কোথাও দেখিনি এটা ত্রিশাল আওয়ামীলীগের জন্য অবশ্যই ক্ষতির কারণ হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে ত্রিশাল উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান মাহমুদা খানম রুমা বলেন, আমি আওয়ামীলীগ পরিবারের সন্তান আমার পিতা আমিরাবাড়ি ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি ছিলেন, আমি উপজেলা আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলাম এমতাবস্থায় পাঁচ দিনে ত্রিশালে কাঁটাছেড়া আমার নামসহ তিনটি কমিটির অনুমোদন দিয়েছে ময়মনসিংহ জেলা কমিটির সভাপতি সাধারণ সম্পাদকের স্বাক্ষরিত। এখানে আমি কারো কাছে পদের জন্য দৌড়যাপ করিনি কেন আমাকে একবার নাম দিয়ে নাম কেটে আবার দিয়ে আবার কাটাকাটি হয়েছে যাদের সাথে এমন করা হয়েছে সকলের সম্মান ক্ষুন্ন করা হয়েছে। ত্রিশাল আওয়ামীলীগের ২৩ সেপ্টেম্বর স্বাক্ষরিত কমিটির সহ সভাপতি হারুন আর রশিদ এর নাম কলমে কেটে অন্য নাম বসিয়ে কমিটির অনূমোদন দেওয়ায় তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন যে, ছাত্রলীগ করেছি উপজেলা যুবলীগ করেছি আওয়ামীলীগ সদস্য ছিলাম দীর্ঘ ৩৮ বছরের আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে যুক্ত রয়েছি কোন প্রকার বিরতি আমার ছিল না। আজ কোন এক অদৃশ্য কারণে আমাকে উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি থেকে নাম কেটে দিয়েছে।
ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামী লীগ ২৬ তারিখ অনুমোদিত কমিটির প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক হিসেবে কমিটিতে স্থান পেয়েছিলেন কামাল হোসেন এরপর ২৭ তারিখ সে কমিটিতে নেই এবিষয়ে তিনি বলেন, পাঁচ দিনে তিন কমিটি এটা ন্যাক্কারজনক দুঃখজনক, আমাকে আপনি আপনারা সম্মান না করেন কিন্তু অসম্মান করার অধিকার আপনার আপনাদের নেই।
ত্রিশাল উপজেলা কৃষকলীগের সাবেক সভাপতিকে ২৬ তারিখ সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে জেলা আওয়ামীলীগ স্বাক্ষরিত ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামীলীগ কমিটি অনুমোদন করেন ২৭ তারিখের অনুমোদিত কমিটিতে সে নেই বিষয়টি নিয়ে তার সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান, প্রস্তাবিত কমিটিতে আমার নাম ছিল এবং জেলা কমিটি অনুমোদনও দিয়েছে সর্বশেষ আমার নাস কেটে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও ত্রিশালে জনপ্রিয় নেতা ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য তার নামও কেটে দেওয়া হয়েছে বিষয়টি ত্রিশাল আওয়ামীলীগের জন্য ক্ষতির কারণ। পরে ত্রিশাল উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক ইকবাল হোসেন এর বাসায় গেলে সে দ্বিতীয় তলায় অবস্থান করেন তার সহযোগীদের সাথে যোগাযোগ করলে তারা বলেন যে সে ঘুমানোর জন্য উপরে রয়েছেন পরে তার সাথে মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলে ফোন বন্ধ পাওয়া যায়, বিষয়টি নিয়ে উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবুল কালাম শামসুদ্দিন বলেন, আমি এ বিষয়ে এখন কোন মন্তব্য করতে রাজি নই তবে ২৬ তারিখ অনুমোদিত কমিটির বিষয়ে অবগত রয়েছি।
ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি এহতেশামুল আলমকে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান, সর্বশেষ জেলা আওয়ামী লীগ দপ্তর সস্পাদক যে কমিটি পাঠিয়েছেন সেটাই ফাইনাল কে বা কারা আমাদের সরলতার সুযোগে কমিটির ছবি নিয়ে ফেইসবুকে ছেড়ে দিয়েছে।
সংসদ নির্বাচনে মুক্তাগাছায় নৌকার মনোনয়ন প্রত্যাশী রেজাউল করিম রেজা
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে মুক্তাগাছা উপজেলার জনগনের কাছে বর্তমান সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরতে প্রতিনিয়ত উঠান বৈঠক, কর্মীসমাবেশ ও মোটারসাইকেল শোভাযাত্রসহ বিভিন্ন কার্যক্রমের মাধ্যমে নেতাকর্মীদের উজ্জীবীত করে চলেছেন ময়মনসিংহ (মুক্তাগাছা)- ৫ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী মুহাম্মদ রেজাউল করিম রেজা।
উন্নত, সমৃদ্ধ ও স্মার্ট মুক্তাগাছা গড়তে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ (মুক্তাগাছা)- ৫ আসনে আওয়ামী লীগের দলীয় মনোনয়ন চান তিনি। রেজাউল করিম রেজা সাবেক ময়মনসিংহ মহানগর প্রতিষ্ঠা কালীন কার্যনির্বাহী সদস্য ছিলেন।
প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে নৌকা মার্কায় ভোট প্রদানের জন্য অনুরোধ করছের তিনি। তৃণমূলের কর্মী সমর্থকরাও তাকে নিয়ে আশা করছেন। কর্মী সমর্থকদের কাছে রেজাউল করিম রেজা একজন ত্যাগী ও পরীক্ষিত নেতা হিসেবে পরিচিত।
স্কুল জীবন থেকে রেজাউল করিম রেজা তখন বঙ্গবন্ধুর প্রতি অকৃত্তিম ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতি শুরু করেন। এবং আনন্দমোহন কলেজের সাবেক ছাত্রলীগের সদস্য ছিলেন।
করোনা মহামারি কালীন সময়ে মুক্তাগাছা সাধারণ মানুষের ঘরে ঘরে ত্রাণ পৌঁছে দিয়েছেন । মাক্স বিতরণ করেছেন বিভিন্ন সময়ে মসজিদ মাদ্রাসায় অনুদান প্রদান করে থাকেন অসহায় গরীব দরিদ্র মানুষের মাঝে বস্ত্র বিতরণ করেন। শীতকালীন সময়ে সাধারণ মানুষের মাঝে কম্বল বিতরণ করেছেন ।গেল ১৫ বছর যাবত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ছোঁয়া সাধারণ মানুষের মাঝে পৌঁছিয়ে দিয়েছেন।ব্যক্তিগত জীবনে ইসলামী অনুশাসনে বিশ্বাসী এ নেতা গোটা মুক্তাগাছার গর্ব। তার পিতা হাজী মুহাম্মদ কেরামত আলী ও পরিবারের সকলেই বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির সঙ্গে জড়িত এবং পরিবারের তিনজন মুক্তিযোদ্ধা রয়েছে। তার সহধর্মিনী সানজিদা খাতুন স্বর্ণা সদস্য বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপ-কমিটি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ । রেজাউল করিম রেজা
আওয়ামীলীগ ও মুক্তিযুদ্ধের পরিবারের সন্তান হওয়ার কারণে দলের চরম দূর্দিনের সময় তিনি ও তার পরিবারের লোকজন বিভিন্ন সময় জুলুম ও নির্যাতনের শিকার হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুর রাজনীতির প্রতি প্রচণ্ড আত্ববিশ্বিাসী বর্তমানে তিনি ময়মনসিংহ মহানগর কমিটিতে কার্যকারী সদস্য হিসেবে আছেন । রেজাউল করিম রেজা জনসেবায় নিজেকে সব সময় জড়িয়ে থাকতে পছন্দ করেন। তার ব্যক্তিগত অফিস ও বাসভবনে গিয়েও এমন চিত্র দেখা যায়। বর্তমান স্থানীয় এমপি থাকা সত্বেও লোকজন বিভিন্ন বিষয়ে সহযোগিতা নিতে আসেন তার নিকট। সদালাপি ও ধৈর্য্য ধরে কথা শোনার কারণে মানুষেরও আগ্রহে থাকছেন সবসময়।
ময়মনসিংহ মহানগরের কার্যকরী সদস্য রেজাউল করিম রেজা বলেন, বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের নেতৃত্বে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশের মর্যদা অর্জন করেছে। জননেত্রী শেখ হাসিনার ১৫ বছরের উন্নয়ন কর্মকান্ড জনগনের মাঝে তুলে ধরছেন তিনি। সেই সঙ্গে জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০৪১ সালের মধ্যে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য একটি উন্নত-সমৃদ্ধ, সুন্দর এবং বাসযোগ্য বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত করতে তরুণ যুবকদের কাজে লাগাতে চান তিনি। গড়তে চান স্মার্ট মুক্তাগাছা। বিএনপি জোট সরকারের সময় দলের দু:সময়ে মুক্তাগাছা উপজেলা আওয়ামীলীগের হয়ে কাজ করেছেন তিনি। হামলা মামলার শিকার হয়েছেন। ও পরিবারের লোকজন বিভিন্ন সময় বিএনপির মিথ্যা মামলা জেল কেটেছেন।
বঙ্গবন্ধু কণ্যা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দলের ত্যাগী ও পরীক্ষিত হিসেবে তাকেই নেত্রী মনোনীত করবেন বলে আশাবাদী তিনি ও তার সমর্থকরা। তাকে দলের মনোনয়ন দিলে দলের ত্যাগী ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ করে দলমত নির্বিশেষে সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে তাকে বিপুল ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করবেন বলেন দাবি করেছেন তিনি।
মুক্তাগাছা উপজেলা আওয়ামীলীগ, যুবলীগ, কৃষকলীগ, ছাত্রলীগ, সেচ্ছাসেবকলীগসহ আওয়ামী অঙ্গ-সংগঠনের সমর্থকরা আছেন তার সঙ্গে। তার অনুসারীরা মনে করছেন, আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে একজন যোগ্য প্রার্থী হিসেবে তিনি নৌকার প্রতিক নিয়ে আসতে পারবেন। কারণ হিসেবে তারা বলছেন, অপরাপর প্রার্থীর থেকে এবার রেজাউল করিম রেজা কোনও বিকল্প নেই।
মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর, ২০২৩
ত্রিশালের উন্নয়ন ও পল্লীবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে তৃণমূলের আস্থা নাফিজ মাহবুব
নিজস্ব প্রতিনিধিঃ
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল আসন এলাকার উন্নয়নের মাধ্যমে পল্লীবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে জয়ী হওয়ার পর ত্রিশালবাসীর সুখে-দুঃখে পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন বিশিষ্ঠ জাপার তরুণ মেধাবী রাজনীতিবিধ, নাফিজ মাহবুব।
সে লক্ষে তিনি জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তার নিজ এলাকা ময়মনসিংহ-৭ আসনে ব্যাপক নির্বাচনী প্রচারণা ও সাংগঠনিক কার্যক্রম গতীশীল করতে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন জাপার এই কেন্দ্রীয় নেতা, জাতীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সমন্বয় কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য নাফিজ মাহবুব।
একই সাথে পল্লীবন্ধুর স্বপ্ন নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে ত্রিশালসহ সারাদেশে জাপা সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বে দল কে সুসংগঠিত করতেও কাজ করে যাচ্ছেন নাফিজ মাহবুব।
ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) এলাকা ঘুরে জানা যায়, এই আসনে জাতীয় পার্টির কার্যক্রম জোরদার ও গতিশীল রেখেছেন নাফিজ মাহবুব। এই নেতার বাহিরে অন্য কোন নেতাকে লাঙ্গলের কান্ডারী হিসেবে দেখতে চাই না স্থানীয় নেতাকর্মীরা। একজন সৎ,দক্ষ,পরিশ্রমী মেধাবী তরুণ জনবান্ধব নেতা হিসাবে ত্রিশালের আসনটি জাপার দখলে রাখতে জনপ্রিয় এই নেতার জনপ্রিয়তাকেই ভরসা করছেন তৃর্ণমুলের নেতাকর্মীসহ উপজেলার সর্বস্তরের ভোটাররা।
ত্রিশাল জাতীয় পার্টির স্থানীয় নেতাকর্মীরা বলছেন, ত্রিশালে জাতীয় পার্টি কে এক নতুন মেরুকরণ করে বীজ রোপন করে চলছেন এই নেতার রাজনৈতিক কর্মদক্ষতার আলোকে, জাতীয় পার্টির রাজপথের কর্মী,রওশন এরশাদের অন্যতম সিপাহসালা নাফিজ মাহবুব। কেন্দ্রীয় রাজনীতি থেকে দিক নির্দেশনার মাধ্যমে ত্রিশাল জাতীয় পার্টি কে সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ করে চলছেন এই নেতা, যার ফলশ্রুতিতে এখন পর্যন্ত চাঙ্গা রয়েছে ত্রিশাল জাতীয় পার্টি। সুতরাং এবার এ আসনে নাফিজ মাহবুব কে মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয় নিয়ে আসনটি জাতীয় পার্টিকে উপহার দিতে স্থানীয় নেতাকর্মীরা মত পোষণ করেছেন।
সম্প্রতি, জাতীয় পার্টির প্রধানপৃষ্টপোষক ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ এমপি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একান্ত বৈঠকে আগামী নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা হস্তান্তর করেছেন বলে সুত্র জানিয়েছে। সেই তালিকায় ও দলের চেয়ারম্যানের অগ্রিম মনোনয়নের তালিকায় নতুন করে ত্রিশালের তৃণমূলের পরিক্ষীত নেতা নাফিজ মাহবুবকে দেখতে চান স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
সুত্রটি আরো জানিয়েছে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও প্রধানপৃষ্টপোষক (দেবর-ভাবী) দুজনেরই গুডবুকে ময়মনসিংহ -৭ (ত্রিশাল) আসনে রয়েছেন নাফিজ মাহবুব। এমন সংবাদে জাতীয় পার্টির স্থানীয় ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝে আনন্দ বিরাজ করছে। এরই মধ্যে প্রথম সারির বিভিন্ন পত্রিকায় সেই তালিকাও প্রকাশ হয়েছে। সর্বশেষ ফাইনাল তালিকায় যেন নাফিজ মাহবুব এর নাম যুক্ত থাকে সেই আশাবাদ ব্যক্ত করছেন দলীয় নেতাকর্মীরা।
নাফিজ মাহবুব বলেন, এমপি হতে নয় জাতীয় পার্টি করি পল্লীবন্ধুর স্বপ্ন নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে। পল্লীবন্ধু আমাদের আদর্শ। আমি হলফ করে বলতে পারি জাতি এমন সহজ সরল উদার মনের নেতা আর পাবেন না।
তিনি আরও বলেন, ময়মনসিংহ -৭(ত্রিশাল) এলাকার জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা আমাকে এবার এ আসনে দেখতে চান। এ চাওয়া আমার একার না, এ চাওয়া ত্রিশালবাসীর।
জাতীয় পার্টির এই নেতা বলেন, পার্টির হাইকমান্ড যদি আমাকে এ আসনে মনোনীত করেন ত্রিশাল বাসীকে সাথে নিয়ে আমি জাতীয়পার্টিকে এ আসন উপহার দিতে চাই।সেই সাথে পল্লীবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই। সব শেষ দল যে সিদ্ধান্ত নিবেন এবং যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকেই দিবেন সেটা মেনে নিয়েই লাঙ্গলের জয়ের লক্ষ্যে কাজ করে যাবো।
তিনি বলেন, ‘মানুষ আমাকে ভালোভাবে নিয়েছে, তারা আমাকে বিশ্বাস করেছে। আশা করছি এই বিশ্বাসের প্রতিফলন আমার বিজয়ের মাধ্যমে ঘটবে। নাফিজ মাহবুব জানান-আমি কাউকেই বাদ দিতে চাই না,দ্বিধাবিভক্তি চাই না, আর এটা কখনোই ভালো কাজ না। দল-মতনির্বিশেষ সাধারণ নাগরিকদের নিয়ে আমি ত্রিশালের উন্নয়ন করতে চাই, তাদের সেবা দিয়ে যেতে চাই ইনশাআল্লাহ।
নাফিজ মাহবুব ত্রিশাল উপজেলার ধানীখোলা ইউনিয়নের উজানদাসপাড়া গ্রামের ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার বাবার নাম কছিম উদ্দিন,মাতার নাম মাজেদা বেগম,দুজনেই পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ভক্ত ও জাতীয় পার্টির নিবেদিত প্রাণ।
নাফিজ মাহবুব জাতীয় পার্টির জাতীয় প্রস্তুতি কমিটির সদস্য, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, উত্তরা মিডিয়া ক্লাব, ঢাকা, মুখপাত্র বাংলাদেশ ভারত সাংস্কৃতিক মৈত্রী, প্রেসিডিয়াম মেম্বার শিকড় বাংলাদেশ, আজীবন সদস্য ময়মনসিংহ বিভাগ যুব সমিতি ঢাকা ও অটিজম সার্পোট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর সদস্য।
তিনি তার নির্বাচনী এলাকা ত্রিশালের সার্বিক উন্নয়নের আধুনিকতায় রূপ দিতে স্থানীয় বেকারত্ব দূর করে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, মাদকমুক্ত সমাজ গড়ার লক্ষ্যে যুবসমাজ কে খেলাধুলার পরিবেশ সৃষ্টিতে মাঠ স্থাপন এবং রাস্তাঘাটের উন্নয়নসহ পুরোনো ঈদগাহ মাঠগুলোকে আধুনিকরণ করন, নিরক্ষরতা দূর করার জন্য গণশিক্ষা কার্যক্রম চালু, আধুনিক চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপনসহ যা যা করণীয় তাই করার পরিকল্পনা নিয়ে নির্বাচনী মাঠে নেমেছেন।
নাফিজ মাহবুব আরো বলেন আমি এই ত্রিশাল এলাকার ছেলে, এলাকার মানুষের আস্থা এবং সমর্থন পেয়েছি বলেই আগামী দ্বাদশ জীতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি থেকেই নির্বাচন করবো। ময়মনসিংহ -৭ ত্রিশাল আসনের জনগণের কাছে তিনি দোয়া, সমর্থন এবং ভালোবাসা ও সহযেগীতা প্রত্যাশা করেন।
আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ময়মনসিংহ-৭ ত্রিশাল আসন এলাকার উন্নয়নের মাধ্যমে পল্লীবন্ধুর আদর্শ বাস্তবায়নে জাতীয় পার্টির প্রার্থী হিসেবে জয়ী হওয়ার পর ত্রিশালবাসীর সুখে-দুঃখে পাশে থাকার ঘোষণা দিয়েছেন বিশিষ্ঠ জাপার তরুণ মেধাবী রাজনীতিবিধ, নাফিজ মাহবুব।
সে লক্ষে তিনি জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে তার নিজ এলাকা ময়মনসিংহ-৭ আসনে ব্যাপক নির্বাচনী প্রচারণা ও সাংগঠনিক কার্যক্রম গতীশীল করতে দিনরাত কাজ করে যাচ্ছেন জাপার এই কেন্দ্রীয় নেতা, জাতীয় সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটি ও চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সমন্বয় কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য নাফিজ মাহবুব।
একই সাথে পল্লীবন্ধুর স্বপ্ন নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে ত্রিশালসহ সারাদেশে জাপা সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও জাতীয় সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদের নেতৃত্বে দল কে সুসংগঠিত করতেও কাজ করে যাচ্ছেন নাফিজ মাহবুব।
ময়মনসিংহ-৭ (ত্রিশাল) এলাকা ঘুরে জানা যায়, এই আসনে জাতীয় পার্টির কার্যক্রম জোরদার ও গতিশীল রেখেছেন নাফিজ মাহবুব। এই নেতার বাহিরে অন্য কোন নেতাকে লাঙ্গলের কান্ডারী হিসেবে দেখতে চাই না স্থানীয় নেতাকর্মীরা। একজন সৎ,দক্ষ,পরিশ্রমী মেধাবী তরুণ জনবান্ধব নেতা হিসাবে ত্রিশালের আসনটি জাপার দখলে রাখতে জনপ্রিয় এই নেতার জনপ্রিয়তাকেই ভরসা করছেন তৃর্ণমুলের নেতাকর্মীসহ উপজেলার সর্বস্তরের ভোটাররা।
ত্রিশাল জাতীয় পার্টির স্থানীয় নেতাকর্মীরা বলছেন, ত্রিশালে জাতীয় পার্টি কে এক নতুন মেরুকরণ করে বীজ রোপন করে চলছেন এই নেতার রাজনৈতিক কর্মদক্ষতার আলোকে, জাতীয় পার্টির রাজপথের কর্মী,রওশন এরশাদের অন্যতম সিপাহসালা নাফিজ মাহবুব। কেন্দ্রীয় রাজনীতি থেকে দিক নির্দেশনার মাধ্যমে ত্রিশাল জাতীয় পার্টি কে সুসংগঠিত ও ঐক্যবদ্ধ করে চলছেন এই নেতা, যার ফলশ্রুতিতে এখন পর্যন্ত চাঙ্গা রয়েছে ত্রিশাল জাতীয় পার্টি। সুতরাং এবার এ আসনে নাফিজ মাহবুব কে মনোনয়ন দিলে বিপুল ভোটের ব্যবধানে জয় নিয়ে আসনটি জাতীয় পার্টিকে উপহার দিতে স্থানীয় নেতাকর্মীরা মত পোষণ করেছেন।
সম্প্রতি, জাতীয় পার্টির প্রধানপৃষ্টপোষক ও জাতীয় সংসদের বিরোধীদলীয় নেতা বেগম রওশন এরশাদ এমপি প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে একান্ত বৈঠকে আগামী নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থীদের তালিকা হস্তান্তর করেছেন বলে সুত্র জানিয়েছে। সেই তালিকায় ও দলের চেয়ারম্যানের অগ্রিম মনোনয়নের তালিকায় নতুন করে ত্রিশালের তৃণমূলের পরিক্ষীত নেতা নাফিজ মাহবুবকে দেখতে চান স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
সুত্রটি আরো জানিয়েছে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান ও প্রধানপৃষ্টপোষক (দেবর-ভাবী) দুজনেরই গুডবুকে ময়মনসিংহ -৭ (ত্রিশাল) আসনে রয়েছেন নাফিজ মাহবুব। এমন সংবাদে জাতীয় পার্টির স্থানীয় ও তৃণমূল নেতাকর্মীদের মাঝে আনন্দ বিরাজ করছে। এরই মধ্যে প্রথম সারির বিভিন্ন পত্রিকায় সেই তালিকাও প্রকাশ হয়েছে। সর্বশেষ ফাইনাল তালিকায় যেন নাফিজ মাহবুব এর নাম যুক্ত থাকে সেই আশাবাদ ব্যক্ত করছেন দলীয় নেতাকর্মীরা।
নাফিজ মাহবুব বলেন, এমপি হতে নয় জাতীয় পার্টি করি পল্লীবন্ধুর স্বপ্ন নতুন বাংলাদেশ গড়ার স্বপ্ন বাস্তবায়নে। পল্লীবন্ধু আমাদের আদর্শ। আমি হলফ করে বলতে পারি জাতি এমন সহজ সরল উদার মনের নেতা আর পাবেন না।
তিনি আরও বলেন, ময়মনসিংহ -৭(ত্রিশাল) এলাকার জাতীয় পার্টির নেতাকর্মীরা আমাকে এবার এ আসনে দেখতে চান। এ চাওয়া আমার একার না, এ চাওয়া ত্রিশালবাসীর।
জাতীয় পার্টির এই নেতা বলেন, পার্টির হাইকমান্ড যদি আমাকে এ আসনে মনোনীত করেন ত্রিশাল বাসীকে সাথে নিয়ে আমি জাতীয়পার্টিকে এ আসন উপহার দিতে চাই।সেই সাথে পল্লীবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে চাই। সব শেষ দল যে সিদ্ধান্ত নিবেন এবং যাকে যোগ্য মনে করবেন তাকেই দিবেন সেটা মেনে নিয়েই লাঙ্গলের জয়ের লক্ষ্যে কাজ করে যাবো।
তিনি বলেন, ‘মানুষ আমাকে ভালোভাবে নিয়েছে, তারা আমাকে বিশ্বাস করেছে। আশা করছি এই বিশ্বাসের প্রতিফলন আমার বিজয়ের মাধ্যমে ঘটবে। নাফিজ মাহবুব জানান-আমি কাউকেই বাদ দিতে চাই না,দ্বিধাবিভক্তি চাই না, আর এটা কখনোই ভালো কাজ না। দল-মতনির্বিশেষ সাধারণ নাগরিকদের নিয়ে আমি ত্রিশালের উন্নয়ন করতে চাই, তাদের সেবা দিয়ে যেতে চাই ইনশাআল্লাহ।
নাফিজ মাহবুব ত্রিশাল উপজেলার ধানীখোলা ইউনিয়নের উজানদাসপাড়া গ্রামের ১৯৭৭ সালের ২৬শে অক্টোবর এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তার বাবার নাম কছিম উদ্দিন,মাতার নাম মাজেদা বেগম,দুজনেই পল্লীবন্ধু হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ভক্ত ও জাতীয় পার্টির নিবেদিত প্রাণ।
নাফিজ মাহবুব জাতীয় পার্টির জাতীয় প্রস্তুতি কমিটির সদস্য, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, উত্তরা মিডিয়া ক্লাব, ঢাকা, মুখপাত্র বাংলাদেশ ভারত সাংস্কৃতিক মৈত্রী, প্রেসিডিয়াম মেম্বার শিকড় বাংলাদেশ, আজীবন সদস্য ময়মনসিংহ বিভাগ যুব সমিতি ঢাকা ও অটিজম সার্পোট এসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ এর সদস্য।
তিনি তার নির্বাচনী এলাকা ত্রিশালের সার্বিক উন্নয়নের আধুনিকতায় রূপ দিতে স্থানীয় বেকারত্ব দূর করে কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি, মাদকমুক্ত সমাজ গড়ার লক্ষ্যে যুবসমাজ কে খেলাধুলার পরিবেশ সৃষ্টিতে মাঠ স্থাপন এবং রাস্তাঘাটের উন্নয়নসহ পুরোনো ঈদগাহ মাঠগুলোকে আধুনিকরণ করন, নিরক্ষরতা দূর করার জন্য গণশিক্ষা কার্যক্রম চালু, আধুনিক চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপনসহ যা যা করণীয় তাই করার পরিকল্পনা নিয়ে নির্বাচনী মাঠে নেমেছেন।
নাফিজ মাহবুব আরো বলেন আমি এই ত্রিশাল এলাকার ছেলে, এলাকার মানুষের আস্থা এবং সমর্থন পেয়েছি বলেই আগামী দ্বাদশ জীতীয় সংসদ নির্বাচনে জাতীয় পার্টি থেকেই নির্বাচন করবো। ময়মনসিংহ -৭ ত্রিশাল আসনের জনগণের কাছে তিনি দোয়া, সমর্থন এবং ভালোবাসা ও সহযেগীতা প্রত্যাশা করেন।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)
ত্রিশালে তামাক নিয়ন্ত্রণে নাটাবের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
মোমিন তালুকদার, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জাতীয় যক্ষা নিরোধ সমিতি (নাটাব) কর্তৃক আয়োজিত যক্ষা নিয়ন্ত্রণ কর্মসূচীতে তামাক বর্জন কর্মসূচি ...
-
মোমিন তালুকদার, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৫তম জন্মবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে প্রস্তুতিমূলক সভা অনুষ্ঠিত ...
-
ময়মনসিংহ ডিবি পুলিশ ও কোতোয়ালি মডেল থানার যৌথ অভিযানে চাঞ্চল্যকর ৪ খন্ড লাশের রহস্য উন্মোচন, হত্যাকারী গ্রেফতার ও আলামত উদ্ধার ঃ পুলিশ...
-
মোমিন তালুকদার, নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ময়মনসিংহের ত্রিশালে একটি পিকআপ ভ্যান ও দেশীয় অস্ত্রসহ ৫ ডাকাতকে আটক করেছে থানা পুলিশ। সোমবার র...